শোভনের বান্ধবী আরও বলেন, ‘অসত্য কথা বলে আমাদের ভাবমূর্তি নষ্ট করা হচ্ছে। পুরনো দলের চটিতেই বিজেপি যদি পা গলায়, তাহলে তো পুরনো দলেই থাকা যেত।‘
শোভন চট্টোপাধ্যায়ও যে তাঁর সঙ্গে একমত, এবিপি আনন্দকে জানিয়েছেন বৈশাখী। বলেছেন, ‘বিজেপি নেতা শোভন চট্টোপাধ্যায়ের একই মত। তবে ওঁর প্রতিক্রিয়া উনি নিজেই দেবেন। আমি শোভনবাবুর মুখপাত্র নই।’
রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ অবশ্য দলের মধ্যে কাজ করার পরিবেশ নিয়ে শোভন-বৈশাখী যে অভিযোগ করেছেন, তা উড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁর পাল্টা দাবি, দলে প্রত্যেকের জন্যই কাজ করার পরিসর রয়েছে। নিজেদের ভূমিকা নিজেদেরই ঠিক করে নিতে হবে। দিলীপ বলেছেন, ‘দলে সবার কাজ করার জায়গা আছে। ভূমিকা ঠিক করে নিতে হবে।’