হংসিকার মা গাজিয়াবাদের একটি কলেজের অধ্যাপিকা। বাবা রাজ্যসভার সচিব। আজ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হওয়ার পর হংসিকা জানিয়েছেন, ‘আমি এরকম ফল আশা করিনি। তাই আমি আবেগে হাওয়ায় ভাসছি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, আর এক নম্বর পেলে ভাল হত। ইংরাজিতে যদি ১০০ পেতাম তাহলে নিখুঁত ফল হত। এর জন্য এখন আক্ষেপ হচ্ছে।’
হংসিকা আরও জানিয়েছেন, ‘পরীক্ষার আগে আমার যখনই মানসিকভাবে তরতাজা হওয়ার কথা মনে হত, তখনই আমি গান শুনতাম। কিন্তু কোনও সময়ই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছিলাম না। কারণ, সোশ্যাল মিডিয়া মানসিকভাবে বিক্ষিপ্ত করে দেয়। আমি কোনওদিন টিউশন নিইনি। নিজেই একটা দৈনন্দিন সূচি তৈরি করে নিয়েছিলাম। স্কুলেই পড়া বুঝে নিতাম।’
করিশ্মা জানিয়েছেন, ‘আমি খেলা খুব একটা পছন্দ করি না। সময় পেলে নাচি। এর ফলে আমি মানসিক শান্তি পাই।’
করিশ্মা ও হংসিকা দু’জনেই স্নাতক স্তরে সাম্মানিক বিষয় হিসেবে মনোবিজ্ঞান বেছে নিতে চাইছেন। স্নাতক হওয়ার পর ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিস পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে চান হংসিকা। করিশ্মা অবশ্য জানিয়ছেন, তিনি এখনই ভবিষ্যৎ নিয়ে কিছু ভাবছেন না।