বীণাকে বলা হয়েছিল, কুয়েতে এক পরিবারে পরিচারিকার কাজ করবেন তিনি, মাইনে হবে মাসে ৩০,০০০ টাকা। কিন্তু কাজ তো জোটেইনি, উল্টে তাঁকে বিক্রি করে দেওয়া হয় এক পাক নাগরিকের কাছে। বিষয়টি জেনে সানি নিজে হস্তক্ষেপ করেন। বিদেশ মন্ত্রকে সঙ্গে সঙ্গে যোগাযোগ করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানান। তাঁকে সাহায্য করে দুটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, তাদের মধ্যে একটি কুয়েতের। গত শুক্রবার দেশে ফিরেছেন ওই মহিলা।
সানির বাবা বর্ষীয়াণ অভিনেতা ধর্মেন্দ্র এ ব্যাপারে একটি খবরের কাগজের কাটিং শেয়ার করেছেন টুইটারে। লিখেছেন, পুত্র, চাকরির মত করে দায়িত্ব পালন কর। ঈশ্বর মঙ্গল করুন তোমার।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সানির এই পদক্ষেপের অত্যন্ত প্রশংসা হয়েছে। তাতে ধর্মেন্দ্র লিখেছেন, বন্ধুরা আপনাদের ধন্যবাদ। গুরুদাসপুরের জন্য সানির পক্ষে যতটা সম্ভব তা সে করবে। এক চিন্তিত বাবা, নীচে লিখেছেন ধর্মেন্দ্র।