পুলিশ বলেছে, ওই হোটেলে তারা গিয়ে পৌঁছনোর আগেই মেয়েটি সেখান থেকে চলে যান ফলে তাঁকে ধরা সম্ভব হয়নি। স্নাতকোত্তর স্তরের ওই ছাত্রী একটি ভিডিও ক্লিপে তাঁকে নিগ্রহের অভিযোগ আনেন। তাঁর বাবা পুলিশে অভিযোগ করেন, তাঁর মেয়ে চিন্ময়ানন্দের আশ্রম পরিচালিত একটি কলেজে পড়েন। সেখানে তিনি ও অন্যান্য ছাত্রীর ওই নেতার নিগ্রহের শিকার হয়েছেন। এরপর থেকেই ছাত্রীটি নিখোঁজ। জাতীয় মহিলা কমিশন ও উত্তর প্রদেশ মহিলা কমিশন উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এ নিয়ে।
প্রিয়ঙ্কা গাঁধী ভঢরাও বলেছেন এই ঘটনা উন্নাও মামলার পুনরাবৃত্তি। কোনও মেয়ে বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ করলে তাঁর বিচার পাওয়া তো দূরের কথা, নিজের সুরক্ষা নিয়েও প্রশ্নচিহ্ন উঠে যায়।
চিন্ময়ানন্দ অবশ্য এ নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি। অপহরণ ও ভয় দেখানোর অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। যদিও তাঁর আইনজীবীর অভিযোগ, সবই ষড়যন্ত্র, টাকা আদায়ের জন্য ব্ল্যাকমেল করার চেষ্টা।