কুয়োটির মুখ ছিল অতি সংকীর্ণ, কিন্তু গভীরতা অনেক বেশি। তাই উদ্ধারে বেশ কিছুটা সময় লেগে যায়। যদিও শিশুর আত্মীয়দের অভিমত, প্রথম থেকেই আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়নি বলেই তাকে বাঁচানো গেল না। সূত্রের খবর, ওই কুয়োটি ছিল একেবারে মাঠের মধ্যিখানে। সেখানে খেলতে গিয়েই গভীর কুয়োয় পড়ে যায় সে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে সেখানে আটকে ছিল ছোট্ট ফতেভির।
পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিংহ টুইটারে শোকপ্রকাশ করে লিখেছেন, ঈশ্বর শিশুটির পরিবারকে এই শোক সহ্য করার শক্তি দিন।
সেই সঙ্গে তিনি লিখেছেন, এলাকায় আর কোনও খোলা কুয়ো আছে কিনা, সে-বিষয়ে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে ডেপুটি কমিশনারের কাছ থেকে।
শিশুটিকে উদ্ধার করার জন্য নানাভাবে চেষ্টা করা হয় বলে প্রশাসনিক সূত্রে খবর। তাঁর কাছে অক্সিজেন পৌঁছে দেওয়া গেলেও খাবার ও জল পৌঁছানো যায়নি। ওই কূপের পাশাপাশি আরেকটি কূপ খনন করেও শিশুটিকে বার করার চেষ্টা করা হয়।
কিন্তু স্থানীয়রা উদ্ধারে দেরির জন্য দায়ী করেছে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজ্য সরকারকে। প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধও করা হয়।