উল্লেখ্য, গতকাল অমরিন্দর বলেছেন, পাক সেনা প্রধানের সঙ্গে আলিঙ্গন করে একেবারেই ঠিক কাজ করেননি সিধু। আমি এর পক্ষে নই। সিধুর বোঝা উচিত প্রতিদিনই আমাদের সেনাদের খুন করা হচ্ছে। কয়েকমাস আগে আমার রেজিমেন্ট এক মেজর ও দুই জওয়ানকে হারিয়েছে।
রবিবার দেশে ফিরে অবশ্য পাক সেনাপ্রধানকে আলিঙ্গন করার সাফাই দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, পাক সেনাপ্রধান তাঁর দিকে এগিয়ে গিয়ে বলেন, তাঁদের সংস্কৃতি একইরকম। ঐতিহাসিক গুরুদ্বারা কর্তাপুর সাহিব যাওয়ার জন্য সীমান্ত খুলে দেওয়া হবে। একথা শুনেই তিনি আলিঙ্গন করেন। আম আদমি পার্টির বিধায়ক সুখপাল সিংহ খয়রাও সিধুর পাশে দাঁড়িয়েছেন। ট্যুইটে তাঁর দাবি, পাক সেনাপ্রধানকে আলিঙ্গন করে সিধু কোনও ভুল করেননি।