দিল্লিতে শনিবার শেষ পর্যন্ত ঠিক কত শতাংশ ভোট পড়েছে, তা প্রকাশ করায় নির্বাচন কমিশন দেরি করছে বলে অভিযোগ তুলে কমিশনের কাজকর্ম নিয়ে প্রশ্ন তোলার জন্যও আপের সমালোচনা করেন কপিল।
কেজরিবাল মন্ত্রিসভার এই প্রাক্তন সদস্য আপ নেতৃত্বের সঙ্গে মতবিরোধের জেরে বিজেপিতে ঢোকেন। তিনি বলেছেন, আপ নির্বাচন কমিশনকে কাঠগড়ায় তুলে ইভিএম নিয়ে প্রশ্ন করেছে, এটা উদ্বেগজনক। এর কারণ দিল্লিবাসীর মুড ওরা বুঝতে পেরেছে, টের পেয়েছে যে, বিজেপি জিতছে, রাজধানীতে সরকার গড়তে চলেছে।
নয়াদিল্লিতে কেজরিবালের বিরুদ্ধে বিজেপি প্রার্থী সুনীল যাদব। তিনি এদিন ঘোষণা করেন, এবার কেজরিবালের কাছে হারলে আর কখনও ভোটে লড়বেন না। ট্যুইট করেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপি সভাপতি জেপি নড্ডা ও গোটা সংগঠনের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকব আমার ওপর ভরসা রাখায়। কেজরিবালের নয়াদিল্লি হাতছাড়া হচ্ছে, এটা নিশ্চিত। আর আমি হারলে ফের নির্বাচন লড়ব না, শুধু সংগঠনের কাজেই নিজেকে জড়াব।
আরেকটি ট্যুইটে যাদব লেখেন, অরবিন্দ কেজরিবাল জানেন, হারছেন। তাই ১১ ফেব্রুয়ারি ইভিএমের ঘাড়ে দোষ চাপানোর ভিত তৈরি করা শুরু করেছেন।