এ ব্য়াপারে আপের প্রচার ম্যানেজার গোপাল মোহন বলেছেন, মুখ্যমন্ত্রী কেজরিবালের নয়াদিল্লি সহ ৫টি কেন্দ্রের ইভিএম এখানে রাখা হয়েছে। স্ট্রংরুমের কাছে একজন নির্বাচনী এজেন্ট তো থাকেনই, রুমের বাইরে তিন-চারজনকে নিয়ে আমিও রয়েছি। প্রতিটি কেন্দ্র থেকে ৫-৬ জন নিয়ে সব মিলিয়ে প্রায় ২৫ জন স্কুলের বিভিন্ন দরজায় মোতায়েন রয়েছেন। তাঁরা পালা করে শিফটে শিফটে পাহারা দিচ্ছেন, একেকটা শিফটের মেয়াদ প্রায় ৬ ঘন্টা পর্যন্তও হচ্ছে বলে জানান তিনি। অনেক সময় আপ প্রার্থীরাও এসে ঘুরে যাচ্ছেন। কাউন্টিং এজেন্টকে ১২-১৩ ঘন্টা বসে থাকতে হচ্ছে।
মোহন বলেছেন, নির্বাচন কমিশন যে নিরাপত্তার আয়োজন করেছে, তাতে আমাদের কোনও অসুবিধা হচ্ছে না। আমরা দলের নির্দেশ মেনে নিজেদের কাজ করছি।
গত পরশু ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পর ইভিএমের সুরক্ষা নিয়ে কেজরিবাল নিজের বাসভবনেই বৈঠক ডেকেছিলেন। সেখানে হাজির ছিলেন উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ শিসোদিয়া, দলের দিল্লির আহ্বায়ক গোপাল রাই, সঞ্জয় সিংহরা। ছিলেন আপের নির্বাচনের কৌশলী ম্যানেজার প্রশান্ত কিশোরও। সেখানে ভোটযন্ত্রের সুরক্ষা নিশ্চিত হবে কীভাবে, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।