জানা গিয়েছে, ৩৬টি গবেষণা প্রকল্পের মধ্যে ২৩টিই বন্ধ করে দিচ্ছে তারা।
অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের গবেষকরা আন্টার্কটিকায় গবেষণা করেন। সেখানে পরিবেশ সংক্রান্ত গবেষণা করা এজেন্সিটি জানিয়েছে, করোনা রোখার প্রধান উপায়, বেশি মানুষ যাতে সেখানে পা রাখতে না পারেন, তা নিশ্চিত করা। তাই আপাতত সেখানে শুধু দীর্ঘমেয়াদী বিজ্ঞান গবেষণা, অতি প্রয়োজনীয় কিছু কাজকর্ম ও পরিকল্পিত রক্ষণাবেক্ষণ চলবে।