ছুটে আসছে নিভার সাইক্লোন, রাস্তার কুকুরদের আশ্রয় দিতে বাড়ির দরজা খুলে রাখছেন চেন্নাইয়ের মানুষ
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
26 Nov 2020 12:33 PM (IST)
সুকুমার বলেছেন, মানুষের মধ্যে ধারণা আছে যে রাস্তার কুকুর ক্ষ্যাপা হয়, নানারকম রোগ ছড়ায়। কিন্তু এ সব ধারণা ভুল, এই ঘূর্ণিঝড়ে সব থেকে বেশি প্রাণহানির আশঙ্কা তাদেরই, এই সময়ে আশ্রয় না দিলে এরা যাবে কোথায়?
NEXT
PREV
চেন্নাই: ঘূর্ণিঝড়ের আতঙ্ক থাকলেও মানবিকতা ভোলেনি চেন্নাই। রাস্তার কুকুরদের জন্য বাড়ির দরজা খুলে দিয়েছে তারা। কারণ ঘূর্ণিঝড়ে সব থেকে বেশি বিপদ তাদেরই।
কয়েক মাস আগের কথা বলেছেন থিরুভেরকাড়ুর ভিগ্নেশ কুমার। বৃষ্টিতে ভিজে মারা গিয়েছিল ১৩টা কুকুরছানা। তখন থেকে ভিগ্নেশ ঠিক করেছেন, যতই দুর্যোগ আসুক, এবার থেকে নিজের বাড়ির দরজা খোলা রাখবেন তিনি। এখনও পর্যন্ত ৬টি কুকুর তাঁর বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। ভয়ে ঠকঠক করে কাঁপা কুকুরগুলো জায়গা খুঁজে নিয়েছে বাড়ির বিভিন্ন কোণে। অ্যানিম্যাল এইড আনলিমিটেডের মেডিক্যাল ট্রেনি সুকুমাক আবার ইতিমধ্যেই ১৪টি কুকুরকে আশ্রয় দিয়েছেন।
সুকুমার বলেছেন, মানুষের মধ্যে ধারণা আছে যে রাস্তার কুকুর ক্ষ্যাপা হয়, নানারকম রোগ ছড়ায়। কিন্তু এ সব ধারণা ভুল, এই ঘূর্ণিঝড়ে সব থেকে বেশি প্রাণহানির আশঙ্কা তাদেরই, এই সময়ে আশ্রয় না দিলে এরা যাবে কোথায়? তাঁর প্রশ্ন। আভাড়ি এলাকার যোগা লক্ষ্মীও ৩টে কুকুরকে আশ্রয় দিয়েছেন। লরি মেরামতির কারখানার মালিক এম মহেশের দোকানে রয়েছে ১০টার মত রাস্তার কুকুর। তিনি বলেছেন, এই কুকুররা শুধু বিপদে আশ্রয় চায়। আবহাওয়া একটু ভাল হলে ওরাই বেরিয়ে যাবে। ফলে বেশিদিন ওদের দেখাশোনা করতে হবে ভেবে যাঁরা চিন্তায় রয়েছেন, তাঁরা নিশ্চিন্ত হতে পারেন।
চেন্নাই: ঘূর্ণিঝড়ের আতঙ্ক থাকলেও মানবিকতা ভোলেনি চেন্নাই। রাস্তার কুকুরদের জন্য বাড়ির দরজা খুলে দিয়েছে তারা। কারণ ঘূর্ণিঝড়ে সব থেকে বেশি বিপদ তাদেরই।
কয়েক মাস আগের কথা বলেছেন থিরুভেরকাড়ুর ভিগ্নেশ কুমার। বৃষ্টিতে ভিজে মারা গিয়েছিল ১৩টা কুকুরছানা। তখন থেকে ভিগ্নেশ ঠিক করেছেন, যতই দুর্যোগ আসুক, এবার থেকে নিজের বাড়ির দরজা খোলা রাখবেন তিনি। এখনও পর্যন্ত ৬টি কুকুর তাঁর বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। ভয়ে ঠকঠক করে কাঁপা কুকুরগুলো জায়গা খুঁজে নিয়েছে বাড়ির বিভিন্ন কোণে। অ্যানিম্যাল এইড আনলিমিটেডের মেডিক্যাল ট্রেনি সুকুমাক আবার ইতিমধ্যেই ১৪টি কুকুরকে আশ্রয় দিয়েছেন।
সুকুমার বলেছেন, মানুষের মধ্যে ধারণা আছে যে রাস্তার কুকুর ক্ষ্যাপা হয়, নানারকম রোগ ছড়ায়। কিন্তু এ সব ধারণা ভুল, এই ঘূর্ণিঝড়ে সব থেকে বেশি প্রাণহানির আশঙ্কা তাদেরই, এই সময়ে আশ্রয় না দিলে এরা যাবে কোথায়? তাঁর প্রশ্ন। আভাড়ি এলাকার যোগা লক্ষ্মীও ৩টে কুকুরকে আশ্রয় দিয়েছেন। লরি মেরামতির কারখানার মালিক এম মহেশের দোকানে রয়েছে ১০টার মত রাস্তার কুকুর। তিনি বলেছেন, এই কুকুররা শুধু বিপদে আশ্রয় চায়। আবহাওয়া একটু ভাল হলে ওরাই বেরিয়ে যাবে। ফলে বেশিদিন ওদের দেখাশোনা করতে হবে ভেবে যাঁরা চিন্তায় রয়েছেন, তাঁরা নিশ্চিন্ত হতে পারেন।
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -