অঙ্কিতা জানিয়েছেন, তাঁর ও সুশান্তের মধ্যে ২০১৬-র ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সম্পর্ক ছিল। সুশান্ত বিন্দুমাত্র অবসাদে ভুগতেন না, কখনও তাঁকে মনোবিদের কাছে যেতে হয়নি। সম্পূর্ণ সুস্থ ছিলেন তিনি। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পরেও তাঁদের মধ্যে যোগাযোগ ছিল, এমন কোনও কথা তিনি কোথাও কখনও বলেননি। মণিকর্ণিকা-র শ্যুটিং চলাকালীন এক বন্ধুর ইনস্টাগ্রাম পোস্টে তাঁর পোস্টার দেখে সুশান্ত প্রশংসা করে মন্তব্য করেন, তিনিও ভদ্রভাবে তার জবাব দেন। তাঁদের মধ্যে ফোনে যোগাযোগ থাকার ব্যাপারে রিয়ার দাবি অস্বীকার করছেন তিনি।
অঙ্কিতা আরও বলেছেন, তাঁর ফ্ল্যাটের ইএমআই যে তিনিই দেন, সুশান্ত দিতেন না, তা আগেই স্পষ্ট করে দিয়েছেন। রিয়া সুশান্তকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছেন। এ ব্যাপারে চ্যাটের স্ক্রিনশট আছে, প্রমাণ আছে, যা অস্বীকার করা যায় না। সত্যের সন্ধানে তাঁর লড়াই চলবে।
এর আগে এক সাক্ষাৎকারে অঙ্কিতা দাবি করেন, সুশান্ত অত্যন্ত ব্যালান্সড ছিলেন, তাঁর আত্মহত্যার মানসিকতাই ছিল না। হাসিখুশি স্বভাবের সুশান্ত পাঁচ বছরের টার্গেট ঠিক করে ভাগ করে নিয়েছিলেন জীবনকে।