উল্লেখ্য, নীতীশের নেতৃত্বাধীন এনডিএ বিহারের ভোটে জিতলেও তাঁর দল জেডিইউ আসন সংখ্যার নিরিখে চলে গিয়েছে আরজেডি, বিজেপির পর তিন নম্বরে। ক্ষমতা দখল করতে না পারলেও ৭৫ আসনে জিতে একক বৃহত্তম দল হয়েছে আরজেডি। আসন সংখ্যার দ্বিতীয় স্থানে বিজেপি। অর্থাৎ, এনডিএ-তে আসন সংখ্যার নিরিখে জুনিয়র পার্টনার হয়েছে জেডিইউ। এনডিএ শরিকদের মধ্যে বিজেপি জিতেছে ৭৪ আসনে, জেডিইউ ৪৩, ভিআইপি ও এইচএএম চারটি করে আসনে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে দিগ্বিজয়ের ট্যুইট- নীতীশজী, বিহার ছেড়ে এবার আপনার জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখা দরকার। সংঘের ডিভাইড অ্যান্ড রুল নীতিকে জয়ী হতে দেবেন না। এর পরিবর্তে সমস্ত ধর্মনিরপেক্ষ শক্তিগুলি, যারা একতার জন্য ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শে বিশ্বাস করে, তাদের সাহায্যের কথা ভাবুন।
ট্যুইট করে দিগ্বিজয় আরও বলেছেন, ‘বিজেপি, সঙ্ঘের সঙ্গ ছাড়ুন, দেশকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচান'।
এ বিষয়ে তাঁকে কটাক্ষ করেছে বিজেপি। তারা বলেছে,মধ্যপ্রদেশের উপনির্বাচনে ধরাশায়ী হয়ে যন্ত্রনায় ভুগছেন দিগ্বিজয় সিংহ।
উল্লেখ্য, বিহারে কংগ্রেস রয়েছে নীতীশের নেতৃত্বাধীন জেডিইউ-র সঙ্গে বিজেপি জোটের প্রতিপক্ষ শিবিরে, আরজেডি-র সঙ্গে।
ভোর রাতে বিহার বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষিত হয়। ২৪৩ আসনের মধ্যে ১২৫ টিতে জিতে ক্ষমতায় ফিরেছে নীতীশের নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। বিরোধী মহাজোট পেয়েছে ১১০ আসন।