৫৫ বছর বয়সি জনসনকে করোনাভাইরাস সংক্রমণ পজিটিভ প্রমাণিত হওয়ার ১০ দিন পরে গত রবিবার লন্ডনের সেন্ট টমাস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তিন রাত ইনটেনসিভ কেয়ারে থাকার পর ওয়ার্ডে পাঠানো হয় তাঁকে। গতকাল জানা গিয়েছিল, তিনি অল্পসল্প হেঁটেছেন, সিনেমা দেখে সময় কাটিয়েছেন।
ডাউনিং স্ট্রিটের তরফে বলা হয়েছে, ছুটি পেলেও প্রধানমন্ত্রী পুরোপুরি চাঙ্গা হয়ে ওঠার জন্য বিশ্রামে থাকবেন বাকিংহামশায়ার, চেকার্সের বাড়িতে।
ডাউনিং স্ট্রিটের মুখপাত্র বলেন, প্রধানমন্ত্রী তাঁর মেডিকেল টিমের পরামর্শ অনুসারে এখনই কাজে ফিরছেন না। সেন্ট টমাসে যে চমত্কার চিকিত্সা, সেবা-যত্ন পেয়েছেন, সেজন্য তিনি প্রত্যেককে ধন্য়বাদ দিচ্ছেন। এই রোগে অসুস্থ সবার কথা তিনি গভীর ভাবে ভাবছেন। তিনি
হাসপাতালের কর্মীদের সম্পর্কে বলেছেন, ওদের ধন্যবাদ দিতে কোনও শব্দই যথেষ্ট নয়। আমার জীবন ওদের কাছে ঋণে বাঁধা পড়ল।