- Home
-
খবর
-
কলকাতা
Netaji Subhas Chandra Bose Jayanti LIVE: ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে নেতাজির জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠানে মোদির সামনেই মমতার উদ্দেশ্যে 'জয় শ্রীরাম' স্লোগান, ক্ষোভ প্রকাশ করে বক্তব্য রাখলেন না মুখ্যমন্ত্রী, শুরু প্রবল রাজনৈতিক তরজা
Netaji Subhas Chandra Bose Jayanti LIVE: ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে নেতাজির জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠানে মোদির সামনেই মমতার উদ্দেশ্যে 'জয় শ্রীরাম' স্লোগান, ক্ষোভ প্রকাশ করে বক্তব্য রাখলেন না মুখ্যমন্ত্রী, শুরু প্রবল রাজনৈতিক তরজা
Netaji Subhas Chandra Bose Jayanti LIVE Updates: সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতেই মুখ্যমন্ত্রী বলতে উঠলে ওঠে 'জয় শ্রীরাম' স্লোগান। সরকারি অনুষ্ঠানে রাজনীতির অভিযোগ তুলে ক্ষোভ উগরে দিয়ে বক্তব্য রাখেননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, যা নিয়ে শুরু হয়েছে প্রবল রাজনৈতিক তরজা।
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Last Updated:
23 Jan 2021 08:41 PM
জয় শ্রীরাম স্লোগান অসম্মানজনক! এটা কী ধরণের রাজনীতি, কটাক্ষ বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়ের
আজ বক্তব্য না রেখে কী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভগবান রাম ও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুকে অসম্মান করলেন না!
বাংলার মানুষ আপনার এই কাজ ভালোভাবে নেবে না। আপনার রাজনৈতিক কেরিয়ারের পক্ষে ভয়ঙ্কর হবে এদিনের কার্যকলাপ।
টুইট বিজেপি নেতা অরবিন্দ মেননের।
দেখুন গোটা মুহূর্তের ভিডিও
ভিক্টোরিয়ায় চলছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
রবীন্দ্রনাথ, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্রের মাটি এই পুণ্যভূমি,
এই পুণ্যভূমি সারা ভারতকে দেশপ্রেম শিখিয়েছে, নেতাজির নাম শুনতেই মানুষ আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ে, বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে বক্তব্য রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মবার্ষিকীর সরকারি অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক স্লোগান ওঠার তীব্র বিরোধিতা জানাই। টুইটারে ঘটনার প্রতিবাদ তৃণমূল সাংসদ নুসরত জাহানের।
'আমন্ত্রণ জানিয়ে অপমান জানানো উচিত নয়। এটা কোনও রাজনৈতিক দলে অনুষ্ঠান নয়, সরকারি অনুষ্ঠান।' মঞ্চে তীব্র ক্ষোভ উগরে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
একরাশ বিরক্তি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখলেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বক্তব্য রাখতে উঠতেই 'জয় শ্রীরাম' স্লোগান।
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে মিউজিয়াম প্রদর্শন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির, সঙ্গে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে হাজির রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে ঘুরে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়লে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি
নেতাজির বাসভবনে মোদি। স্বাগত জানালেন সুগত, সুমন্ত্র। নেতাজি ভবন ঘুরে দেখছেন প্রধানমন্ত্রী। নেতাজির বাসভবনে রাজ্যপালও।
ঘড়িতে কাঁটায় কাঁটায় ২.৪৫। কলকাতা বিমানবন্দরে নামল প্রধানমন্ত্রীর বিমান। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে তিনি যাবেন রেস কোর্সে। রেস কোর্স থেকে যাবেন ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে। জাতীয় গ্রন্থাগারে নেতাজিকে নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন নরেন্দ্র মোদি। বিকেল ৪টে ২৮-এ প্রধানমন্ত্রীর ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে পৌঁছনোর কথা। সেখানে উদ্বোধন করবেন ‘নির্ভীক সুভাষ’ নামে স্থায়ী একটি গ্যালারির। পাশাপাশি, অন্যান্য বিপ্লবীদের নিয়ে ‘বিপ্লবী ভারত’ নামে আর একটি গ্যালারিরও উদ্বোধন করবেন নরেন্দ্র মোদি। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে দেড় ঘণ্টা থাকার কথা প্রধানমন্ত্রীর। বিকেল ৫টা ৪৬-এ ভাষণ দেবেন তিনি।
মমতা আরও বলেছেন, ‘বহু টাকায় বিমান কিনছেন, নতুন সংসদ ভবন গড়ছেন।
এত টাকা এই খাতে ব্যয়ের দরকার ছিল না। ভারতের একটা রাজধানী কলকাতাকে করা হোক।একের জায়গায় চার প্রান্তে চারটি রাজধানী করা উচিত। চার জায়গায় সংসদের অধিবেশন হওয়া উচিত। স্বাধীনতা আন্দোলনের ভূমি বাংলা সইবে না কোনও অবহেলা।কেন দেশনায়ক দিবস হবে না, কেন পরাক্রম দিবস’।
রেডরোডে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘নেতাজির ফৌজে সর্বধর্মের মানুষ ছিলেন। দেশের হয়ে লড়ছি, এটাই ছিল ওঁর সিদ্ধান্ত। ইংরেজদের ডিভাইড অ্যান্ড রুলের বিপক্ষে ছিলেন তিনি।
নেতাজির জন্মদিনকে জাতীয় ছুটির দিন বলে ঘোষণা করতেই হবে।
নেতাজির প্ল্যানিং কমিশন কেন তুলে দেওয়া হল? নীতি আয়োগ তো প্ল্যানিং কমিশন রেখেও করা যেত’।
পরাক্রম বুঝি না। আমাদের কাছে নেতাজি দেশনায়ক। নাম না করে কেন্দ্রের পরাক্রম দিবস নিয়ে প্রতিক্রিয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
পদযাত্রায় রেড রোডে পৌঁছলেন মমতা
কলকাতায় এসেই নেতাজি ভবনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপি নেতারা সঙ্গে থাকবেন, জানালো পিএমও। খবর সূত্রের। রীতিবিরুদ্ধ। তীব্র আপত্তি সুগতদের। পরিকল্পনায় বদল। একাই আসছেন মোদী।
সাইরেন বাজিয়ে নেতাজির জন্মমুহূর্ত স্মরণ। বাজল শাঁখ। শ্যামবাজার পাঁচমাথার মোড় থেকে পদযাত্রা মুখ্যমন্ত্রীর। নেতাজির জন্মবার্ষিকী পালনে একমঞ্চে থাকবেন মোদি-মমতা। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে ২টি গ্যালারির হবে উদ্বোধন। আমন্ত্রিত মুখ্যমন্ত্রীও। গেলেও লাইনে দাঁড়াব না, জানালেন মমতা। নেতাজি ভবনের অনুষ্ঠানে কেন্দ্রকে নিশানা মুখ্যমন্ত্রীর।
শ্যামবাজার থেকে শুরু মুখ্যমন্ত্রীর পদযাত্রা। রেড রোডে নেতাজীর মূর্তির পাদদেশ পর্যন্ত পদযাত্রা
সাইরেন , শঙ্খ, উলুধ্বনি বাজিয়ে নেতাজী স্মরণ। শাঁখ বাজালেন মুখ্যমন্ত্রী।
শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ে নেতাজীর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
নেতাজী ভবনে মমতা বলেছেন, ‘নেতাজি একটা দর্শন, ওঁর মতো দেশপ্রেমিক কম ছিলেন।’
নেতাজি মানে একটা আবেগ। রবীন্দ্রনাথ প্রথম নেতাজিকে দেশনায়ক বলেছিলেন। তাই আমরা দেশনায়ক দিবস পালন করছি।’
নেতাজী ভবনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
ভোটের আগে রাজনৈতিক কারণে নেতাজি আবেগে শান দিচ্ছে বিজেপি। অভিযোগ ফিরহাদ হাকিমের।
নেতাজির ১২৫-তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ট্যুইট করেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, দেশনায়ক নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫-তম জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানাই। তিনি ছিলেন প্রকৃত নেতা, যিনি ঐক্যবদ্ধতায় বিশ্বাস করতেন। আমরা আজকের দিনটি দেশনায়ক দিবস হিসেবে পালন করছি। পশ্চিমবঙ্গ সরকার বছরভর উত্সব উদযাপনের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে। নেতাজিকে শ্রদ্ধা জানিয়ে রাজারহাটে আজাদ হিন্দ ফৌজের নামে তৈরি হবে স্মৃতিসৌধ। নেতাজির নামে তৈরি হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়, যার সম্পূর্ণ ব্যয়ভার রাজ্য সরকার বহন করছে। বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছে রাজ্য সরকার। পাশাপাশি, ট্যুইটে মুখ্যমন্ত্রী জানান, এবার ২৬ জানুয়ারির কুচকাওয়াজেও স্মরণ করা হবে নেতাজিকে। নেতাজির জন্মদিবসে জাতীয় ছুটি ঘোষণা করুক কেন্দ্র। এদিন ট্যুইটে ফের দাবি করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
েতাজির জন্মবার্ষিকী উদযাপনে আজ রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী। দু’টি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রক সূত্রে খবর, দুপুর সাড়ে ৩টেয় বিমানে কলকাতা পৌঁছবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে যাবেন রেস কোর্সে। রেস কোর্স থেকে যাবেন ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে। জাতীয় গ্রন্থাগারে নেতাজিকে নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন নরেন্দ্র মোদি। বিকেল ৪টে ২৮-এ প্রধানমন্ত্রীর ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে পৌঁছনোর কথা। সেখানে উদ্বোধন করবেন ‘নির্ভীক সুভাষ’ নামে স্থায়ী একটি গ্যালারির। পাশাপাশি, অন্যান্য বিপ্লবীদের নিয়ে ‘বিপ্লবী ভারত’ নামে আর একটি গ্যালারিরও উদ্বোধন করবেন নরেন্দ্র মোদি। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে দেড় ঘণ্টা থাকার কথা প্রধানমন্ত্রীর। বিকেল ৫টা ৪৬-এ ভাষণ দেবেন তিনি। সংস্কৃতি মন্ত্রক সূত্রে খবর, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের তালিকায় রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর নাম।
নেতাজি জন্মজয়ন্তী পালনে বামেরাও। মহাজাতি সদন থেকে সুবোধ মল্লিক স্কোয়্যার পর্যন্ত পদযাত্রা। পদযাত্রায় বিমান বসু, সূর্যকান্ত মিশ্র, মহম্মদ সেলিম থেকে শুরু করে শীর্ষ নেতারা।
নেতাজির জন্মদিন পালন উপলক্ষে সেজে উঠছে তাঁর বাড়ি। সেখানেই নেতাজির সহযোদ্ধা আবিদ হাসানকে মরণোত্তর সম্মান দেবে নেতাজি রিসার্চ ব্যুরো।
রেড রোডে নেতাজির মূর্তিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ। এদিন প্রথমে মাল্যদান করেন দিলীপ ঘোষ। নেতাজির পরাক্রমকে অনুসরণ করে নতুন বাংলা গড়ার ডাক দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।
‘নেতাজিকে শ্রদ্ধা জানিয়ে স্মৃতিসৌধ গড়বে রাজ্য। রাজারহাটে আজাদ হিন্দ ফৌজের নামে তৈরি হবে স্মৃতিসৌধ।
নেতাজির নামে তৈরি হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়। রাজ্য সরকারই সম্পূর্ণ খরচ বহন করছে।বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে গাঁটছড়া রাজ্যের।’ টুইট করে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
‘নেতাজির জন্মদিবসে জাতীয় ছুটি ঘোষণা করুক কেন্দ্র’, ফের দাবি জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
অসমে নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুকে শ্রদ্ধার্ঘ্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর।
জন্মদিনে নেতাজীকে রাজভবনে শ্রদ্ধা নিবেদন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের।
নেতাজির ১২৫-তম জন্মবার্ষিকী উদযাপনে রাজ্যে আসার আগে ট্যুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি লেখেন, পশ্চিমবঙ্গের প্রিয় ভাই ও বোনেরা, পরাক্রম দিবসের, এই শুভ দিনটিতে আপনাদের মধ্যে আসতে পেরে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি। কলকাতায় এই উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আমরা বীর-কেশরী সুভাষচন্দ্র বসুকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাব।
এরপর আরেকটি ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, মহান স্বাধীনতা সংগ্রামী ও ভারত-মাতার সন্তান, প্রকৃত যোদ্ধা সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকীতে শতকোটি অভিবাদন। দেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁর ত্যাগ ও বলিদান দেশবাসীর কাছে চিরস্মরণীয়।
নেতাজির ১২৫-তম জন্মবার্ষিকীতে কর্মসূচি রয়েছে রাজ্য সরকারেরও। বেলা সোয়া ১২টায় সাইরেন বাজিয়ে নেতাজির জন্ম মুহূর্ত স্মরণ করা হবে। এরপর হবে কুচকাওয়াজও। উপস্থিত থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী-সহ রাজ্য মন্ত্রিসভার সদস্যরা। অনুষ্ঠানের পর শ্যামবাজার পাঁচমাথার মোড় থেকে পদযাত্রা হবে রেড রোডে নেতাজি মূর্তি পর্যন্ত। হাঁটবেন মুখ্যমন্ত্রী-সহ অন্যান্য মন্ত্রীরা। নেতাজির ১২৫-তম জন্মদিবস শঙ্খ-উলুধ্বনি-সহ রাজ্যবাসীকে পালন করতে আহ্বান জানান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি এই দিনটিকে দেশনায়ক দিবস হিসেবে পালনের ডাক দিয়েছেন।
প্রেক্ষাপট
কলকাতা: সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষ্যে আজ শ্যামবাজার থেকে ধর্মতলায় নেতাজি মূর্তির পাদদেশ পর্যন্ত পদযাত্রা করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আজ কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে ২টি গ্যালারির উদ্বোধন করবেন তিনি। সংস্কৃতি মন্ত্রক সূত্রে খবর, অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও।
১৮৯৭ থেকে ২০২১। আগামী ২৩ জানুয়ারি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মবার্ষিকী।সেই উপলক্ষ্যে বিশেষ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শনিবার কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন দু’টি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর।
কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রক সূত্রে খবর, ওই দিন দুপুর সাড়ে তিনটেয় বিমানে কলকাতা পৌঁছবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে যাবেন রেস কোর্সে। রেস কোর্স থেকে যাবেন ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে। জাতীয় গ্রন্থাগারে নেতাজিকে নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন নরেন্দ্র মোদি।বিকেল ৪টে ২৮-এ প্রধানমন্ত্রীর ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে পৌছনোর কথা। সেখানে উদ্বোধন করবেন ‘নির্ভীক সুভাষ’ নামে স্থায়ী একটি গ্যালারির। পাশাপাশি, অন্যান্য বিপ্লবীদের নিয়ে ‘বিপ্লবী ভারত’ নামে আর একটি গ্যালারিরও উদ্বোধন করবেন নরেন্দ্র মোদি।২৪ তারিখ থেকে গ্যালারি ২টি খুলে দেওয়া হবে সাধারণ মানুষের জন্য।ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে দেড় ঘণ্টা থাকার কথা প্রধানমন্ত্রীর।বিকেল ৫টা ৪৬-এ ভাষণ দেবেন তিনি। সংস্কৃতি মন্ত্রক সূত্রে আরও খবর, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের তালিকায় রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী নাম। বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে তাঁর বক্তৃতার জন্য ৫ মিনিট সময়ও নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে, ফের এক মঞ্চে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীকে দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা। যদিও নবান্ন সূত্রে এনিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।শনিবার ভিক্টোরিয়ায় আয়োজন করা হয়েছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও।সেই অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন ঊষা উত্থুপ, পাপন, সৌরেন্দ্র-সৌম্যজিত্ সহ বহু শিল্পী।
সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ১২৫টি স্কুলের পড়ুয়ারা অনুষ্ঠানে অংশ নেবে নেতাজির বেশে।
এদিন রাতেই দিল্লি উড়ে যাবেন প্রধানমন্ত্রী।