কেজরীবাল জানিয়েছেন, করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ২২৪টি রাত্রিবাসের ২ লাখের মত আশ্রয়হীন মানুষের অন্নসংস্থান করছে দিল্লি সরকার। কিন্তু খবর আছে, এখনও অনেকে নিরন্ন রয়েছেন। তাই শহরের ৩২৫টি স্কুলে খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে, প্রতিটি স্কুলে অন্তত ৫০০ মানুষ প্রতিদিন দুপুর ও রাতের খাবার পাবেন। বলেছেন কেজরী।
যদি করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দিনে ১০০-ও ছুঁয়ে যায়, তাহলেও তা সামলানোর বন্দোবস্ত করা হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন। চিকিৎসকদের একটি ৫ সদস্যের প্যানেল করা হয়েছে, নেতৃত্বে রয়েছেন চিকিৎসক এস কে সারিন। তাঁরা তাঁদের রিপোর্টে ব্যাখ্যা করেছেন, ১০০, ৫০০ থেকে ১,০০০ মানুষ রোজ করোনা সংক্রমিত হলে কী করতে হবে। দিল্লি সরকার সেইমতো ব্যবস্থা নিচ্ছে, তবে আশা, আগামী দিনে কমে আসবে এই সংক্রমণ।
এখনও পর্যন্ত ৩৯ জন দিল্লিবাসীর শরীরে করোনার জীবাণু মিলেছে। শুধু স্থানীয় বাসিন্দা নন, অন্যান্য রাজ্য থেকে আসা কর্মীদেরও দেখভাল করবে কেজরী সরকার। ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ সহ কয়েকটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।