যুজবেন্দ্রই একদিন তাঁকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলেন, যা তিনি সাদরে গ্রহণ করেছিলেন বলে সংবাদ মাধ্যমকে আগেই জানিয়েছেন ধনশ্রী। তিনি বলেছেন, এপ্রিলে ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কের শুরু তাঁদের। ইউটউবে নাচের ভিডিও দেখে আমার সৃষ্টিশীলতার কথা জানে ও। লকডাউনে যুজি নাচ সহ আরও কিছু আমার কাছে শেখার সিদ্ধান্ত নেয়। আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে, আমাদের ক্লাস শুরু হয়। ধীরে ধীরে বন্ধুত্ব শুরু হয় আমাদের, একটা সম্পর্কে জড়ানোর অনুভূতি বোধ করি।
যুজবেন্দ্র আগস্টে তাঁদের রোকা অনুষ্ঠানের ছবি শেয়ার করে ক্য়াপশন করেন, আমরাও আমাদের পরিবারের পাশাপাশি হ্যাঁ বলি। দুজনে কয়েকটা ছবির জন্য পাশাপাশি পোজ দেন, সেগুলির একটিতে পরিবারের লোকজনের সঙ্গেও দুজনকে দেখা যায়। দুজনের সামনে লাল রঙা কাগজে মোড়া একাধিক উপহারও পড়েছিল। ধনশ্রীর পরণে ছিল ল্যাভেন্ডার রঙের লেহঙ্গা।
যুজবেন্দ্র পরেন কুর্তা। কী করে যুজবেন্দ্র তাঁর হৃদয়-মন জিতলেন, সে ব্যাপারে ধনশ্রী প্রশংসায় তাঁকে ভরিয়ে দিয়ে বলেন, যুজি বিনম্র, মাটির মানুষ, বন্ধুসুলভ, একেবারে পারিবারিক মানুষ। ওর বিনম্রতা আমায় মোহিত করেছে। যে মূল্যবোধ নিয়ে বড় হয়েছি, চেয়েছিলাম, ঠিক তেমনই একজন মানুষকে জীবনসঙ্গী হিসাবে পেতে। আমরা উচ্চাকাঙ্খী বটে, তবে পরস্পরের পেশাকে সমর্থনও করি। দুজনেই মজা করতে ভালবাসি, তাই একটা মুহূর্তও নীরস লাগবে না।