২০০৭ সালে সোনারপুরের বনহুগলিতে এক নাবালিকাকে অপহরণ করে ধর্ষণ ও শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ ওঠে। জলাশয় থেকে ষষ্ঠ শ্রেণির ওই ছাত্রীর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার পরই গ্রেফতার করা হয় সাবির আলি লস্কর ও পালান লস্কর নামে দুই যুবককে। ধরা পড়ে এক নাবালকও।
বারুইপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা ফাস্ট ট্র্যাক আদালতে শুরু হয় মামলা। জুভেইনাল হোমে কয়েক বছর থাকার পর অবশ্য ছাড়া পেয়ে যায় নাবালক অভিযুক্ত।
সোমবার দুই অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। আজ তাদের শোনানো হয় ফাঁসির সাজা।
১৩ বছর পর অবশেষে বিচার পেয়ে খুশি নির্যাতিতার পরিবার। আইনজীবীরা বারুইপুর আদালতে এক দিনে জোড়া ফাঁসির সাজা বেনজির বলে মনে করছেন।