Ghibli Art: 'জিবলি'র আড়ালে বিপদ? ডার্ক ওয়েবে চলে যাচ্ছে ব্যক্তিগত ছবি?

Ghibli Image: জিবলি আর্ট তৈরি করতে গিয়ে স্বেচ্ছায় নিজের ব্যক্তিগত ছবি দিয়ে ফেলছেন নেটিজেনরা।

Continues below advertisement

কলকাতা: আপনিও কি সোশাল মিডিয়ায় জিবলি ইমেজের নতুন ট্রেন্ডে গা ভাসিয়েছেন? তাহলে সাবধান। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর ফলে অজান্তেই ব্যক্তিগত ছবি ও তথ্য চলে যাচ্ছে দেশের বাইরে, অন্যের হাতে। এই ছবি বা তথ্য ব্যবহার করে যেকোনও মুহূর্তে সাইবার অপরাধের শিকার হতে পারেন নেটিজেনরা।                                                         

Continues below advertisement

এই মুহূর্তে সোশাল মিডিয়ায় সবচেয়ে ট্রেন্ডিং জিবলি ইমেজ, প্রাকৃতিক দৃশ্য থেকে প্রিয়জনের সঙ্গে কাটানো মুহূর্ত, এআই-এর দৌলতে নিমেষেই পরিণত হচ্ছে কার্টুন ছবিতে। জাপানের ফিল্মমেকার ও অ্যানিমেটর হায়াও মিয়াজাকির জিবলি স্টুডিওর তৈরি অ্যানিমেশনের আদলে যেকোনও ছবিকেই বদলে দিচ্ছে চ্যাটজিপিটি বা গ্রোকের মতো
AI মাধ্যম। সোশাল মিডিয়ায় এই জিবলি আর্টে মজেছে আট থেকে আশি, সকলেই। কিন্তু, এই ট্রেন্ড আদপে কতটা নিরাপদ? নিজের কার্টুন ছবি তৈরি করতে গিয়ে অজান্তে সাইবার অপরাধীদের পাতা ফাঁদে পা দিচ্ছেন না তো?

জিবলি আর্ট তৈরি করতে গিয়ে স্বেচ্ছায় নিজের ব্যক্তিগত ছবি দিয়ে ফেলছেন নেটিজেনরা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই জিবলি ইমেজের মেন সার্ভার রয়েছে আমেরিকায়। তবে এই বিপুল পরিমাণ ছবি বা ডেটা কোন সার্ভারে গিয়ে জমা হচ্ছে, তা কেউ জানে না। ফলে অজান্তেই ব্যক্তিগত তথ্য চলে যাচ্ছে দেশের বাইরে, অন্য কারও হাতে।                                                                                    

বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, ডিপ ফেক, ফেক পর্নোগ্রাফি, এমনকী ডার্ক ওয়েবেও বিক্রি হতে পারে ব্যক্তিগত ছবি। যে কোনও মুহূর্তে সাইবার অপরাধের শিকার হতে পারেন আপনি। সেক্ষেত্রে পুলিশ বা প্রশাসনের দ্বারস্থ হলেও বিশেষ কোনও সুরাহা হবে না বলেই আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।                                 

পরিসংখ্যান বলছে, কার্টুন ইমেজ তৈরির জন্য সম্প্রতি ১০লক্ষ মানুষ নতুন করে অ্যাকাউন্ট খুলেছেন AI মাধ্যমে। মাত্র ৩০ঘন্টায় ১ কোটি ছবি আপলোড করা হয়েছে সার্ভারে। 

 

Continues below advertisement
Sponsored Links by Taboola