হাসপাতালে তাঁর পরীক্ষায় করোনাভাইরাস সংক্রমণ ধরা পড়ে। অভিযোগ, গিলগিট হাসপাতালে উপযুক্ত চিকিত্সার সুবিধা ছিল না। হাসপাতালে কোনও নিউরোসার্জেন না থাকায় উপযুক্ত চিকিত্সা করা সম্ভব হয়নি বলেও অভিযোগ। হাসপাতালে সিটিস্ক্যান ও এমআরআই মেশিনও গত দুই মাস অকেজো হয়ে পড়ে রয়েছে বলে অভিযোগ। পরিজনরা হাসপপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে বারেবারেই আক্রান্ত চিকিত্সককে ইসলামাবাদে এয়ারলিফ্ট করে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ জানান। কিন্তু তাঁদের আর্জিতে কেউ সাড়া দেননি। এই কারণেই করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অক্লান্ত সৈনিককে তাঁর নিজের লড়াইয়ে হার মানতে হয়। যদিও গিলগিট বালুচিস্তানের স্বাস্থ্যবিভাগ কোনওরকম অবহেলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তারা বলেছে, ওই চিকিত্সকের শুশ্রুষার সব ধরনের আয়োজনই করা হয়েছিল। চিকিত্সার ক্ষেত্রে কোনও গাফিলতি ছিল না বলেও দাবি করেছে স্বাস্থ্যবিভাগ।