কলকাতা: হিন্দি বলয়ের অন্যতম রাজ্য মধ্যপ্রদেশের গতকাল থেকে চলা টানটান নাটকে আচমকা নতুন মোড়। কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দেওয়া ২২ বিধায়ক-মন্ত্রীর মধ্যে বেশ কয়েকজন এখন বিজেপিতে যাওয়ার ব্যাপারে বেঁকে বসেছেন বলে সূত্রের খবর। তাঁরা দলবদলে নারাজ হওয়ায় কমলনাথের সরকার বাঁচানোর সঙ্কট কি কাটছে? শেষ পর্যন্ত কী হতে চলেছে ভোপালে? কংগ্রেস আরও ধাক্কা খায় বিদ্রোহীরা যাঁর অনুগামী, সেই জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া ১৮ বছরের সম্পর্ক চুকিয়ে দল ছাড়ায়। আনুষ্ঠানিক ভাবে পদ্ম-শিবিরে যোগ না গেলেও সেদিকে পা বাড়িয়ে আছেন তিনি, যোগদানটা স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। বিজেপি তাঁকে রাজ্যসভায় প্রার্থী করে জিতিয়ে কেন্দ্রে মন্ত্রী করতে পারে বলে খবর। কংগ্রেস সহ বিরোধীদের অভিযোগ অনুসারে গোটা অপারেশনে টাকা-পয়সা ঢেলেছে বিজেপি।
আবার রাজ্যে শোভন চট্টোপাধ্যায়কে কি বিজেপি পুরভোটের আগে সক্রিয় করে তুলছে? তৃণমূল ছেড়ে বান্ধবী বৈশাখী বন্দোপাধ্যায়কে নিয়ে গেরুয়া শিবিরের যাওয়ার পর থেকে আড়ালেই রয়েছেন শোভন। প্রাক্তন মেয়রকে ভোটের ময়দানে মুখ করে নামাতে বিজেপি সভাপতি জেপি নড্ডা আসরে নেমেছেন বলে খবর।
এসব নিয়েই আজ রাত আটটায় এবিপি আনন্দ চ্যানেলে দেখুন ‘ঘন্টাখানেক সঙ্গে সুমন’।
আমাদের এই দুটি প্রশ্ন নিয়ে আপনাদের মতামত জানান।
১. জ্যোতিরাদিত্যের ইস্তফায় কি সনিয়া-রাহুলের ব্যর্থতা প্রকট হল?
২. শোভনকে কলকাতা পুরভোটে মুখ করলে কি সাফল্য পাবে বিজেপি?