প্রসঙ্গত, ২০১৮-য় বিজেপির রাজ্য সম্পাদক অনিল পরিহার নিহত হন। গত বছরের এপ্রিলে গুলি করে হত্যা করা হয় চন্দ্রকান্তের মতো শীর্ষ আরএসএস কর্মী, তাঁর নিরাপত্তা অফিসারকে। সব হত্য়াকাণ্ডের পরই কিস্তোয়ার বিক্ষোভে অশান্ত, উত্তাল হয়ে উঠেছিল। গত ২৩ সেপ্টেম্বর এইসব হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে নিসার আহমেদ শেখ, নিশাদ আহমেদ ও আজাদ হুসেন নামে হিজবুল সন্ত্রাসবাদীকে গ্রেফতার করে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ।
কিস্তোয়ারে নাশকতা, সন্ত্রাসবাদের পুনরুজ্জীবন ঘটাতেই ষড়যন্ত্র করে বিজেপি, সঙ্ঘ নেতাদের হত্য়া করা হয় এবং তার ছক কষেছিল এলাকার সবচেয়ে বেশিদিন টিকে থাকা হিজবুল কম্যান্ডার জাহাঙ্গির সরুরি, দাবি পুলিশ কর্তাদের।