যোগাযোগ, তথ্যের আদানপ্রদানের কথা ভাবলে স্মার্টফোন এখন আশীর্বাদ। কিন্তু পড়ুয়াদের মনঃসংযোগ নষ্ট করার এর থেকে বড় উপায় আর কিছু নেই। ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটসঅ্যাপের রঙিন দুনিয়া সব সময়হাতছানি দিচ্ছে তাকে। আর একবার তাতে ঢুকে গেলেই সময় কোথা দিয়ে কেটে যাবে তার ঠিক নেই। তাই যদি কোনও পড়ুয়া এই পরীক্ষার আগের সময়টা নিজের স্মার্টফোন তুলে রেখে আদ্যিকালের নোকিয়া নিয়ে আসেন, তবে তাঁর পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটার সম্ভাবনা অন্তত অর্ধেক কমে যাচ্ছে।
বোথরার পরামর্শে মুগ্ধ এক টুইটার ইউসার লিখেছেন,দুর্দান্ত পরামর্শ.. অর্ধেক সমস্যার তো আপনা থেকে সমাধান হয়ে যাচ্ছে।
যদিও অনেকেই বোথরাকে মনে করিয়ে দিয়েছেন, সময় কীভাবে বদলে গিয়েছে, এখন স্মার্টফোন পড়াশোনার কাজেও দরকার। আর সোশ্যাল মিডিয়াকে অস্বীকার করার উপায় নেই, অনেক খবর সেখান থেকেও পাওয়া যায়।