Israel-Palestine War LIVE: ইজরায়েলকে পূর্ণ সমর্থনের ঘোষণা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের
Israel-Palestine Conflict: ইসরায়েলের দাবি অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা থেকে রকেটের ব্যারেজ ছুঁড়েছে হামাস। ইসরায়েলে রকেট হামলার পর দেশটির বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানও ঘোষণা করেছে হামাস।
ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। জল-স্থল-আকাশ, তিনদিক থেকে ইজরায়েলের ওপর হামলা প্যালেস্তিনীয় জঙ্গিগোষ্ঠী হামাসের। তেল আভিভে মুহুর্মুহু রকেট, মর্টার, বোমা, নৃশংস ধ্বংসলীলা। ছশো পেরলো নিহতের সংখ্যা। পাল্টা হামাস জঙ্গিগোষ্ঠীর সমস্ত ডেরা নিশ্চিহ্ন করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে নেতানিয়াহু সরকার। ইজরায়েলের ওপর হামাসের হামলার জেরে প্রাণ গেল ১০ নেপালি পড়ুয়ারও। হামাস জঙ্গিগোষ্ঠীর হামলার তীব্র নিন্দা করে বিবৃতি দিয়েছে নেপাল সরকার। হামাসের হামলার নিন্দা করে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত, আমেরিকা-সহ বিভিন্ন দেশ।
ইজরায়েলের পাশে দাঁড়াতে এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার স্ট্রাইক গ্রুপ পাঠাবে আমেরিকা, খবর মার্কিন প্রশাসন সূত্রে।
ইজরায়েল-প্যালেস্তাইন যুদ্ধে, ইজরায়েলকে পূর্ণ সমর্থনের ঘোষণা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের।
'সামরিক পদক্ষেপ নয়, হামাসের লক্ষ্য সাধারণ নাগরিক', দাবি ইজরায়েলের সেনার।
গাজার দক্ষিণে একই পরিবারের ২২ জনের মৃত্যু। ইজরায়েলের ছোড়া রকেটে আছড়ে পড়ে সেখানে। মৃতদের মধ্যে রয়েছে সাত শিশুও।
রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের দ্বারস্থ হচ্ছে ইজরায়েল। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে প্যালেস্তাইনের নিন্দা করতে আর্জি জানাবে তারা। একই সঙ্গে নিরাপত্তা পরিষদের সমর্থনও চাইবে ইজরায়েল।
ইজরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৫৯। আহত ২১৫৬। প্যালেস্তাইনে মৃত ৩৮০। আহতের সংখ্যা ২২০০। প্যালেস্তাইনের ৮০ শতাংশে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন।
সমর্থনে এগিয়ে এল আমেরিকা। সরকারি ভাবে প্যালেস্তাইনের বিরুদ্ধে যুদ্ধঘোষণা ইজরায়েলের। গাজায় সামরিক পদক্ষেপে অনুমোদন। অস্ত্রশস্ত্র জুগিয়ে সাহায্য করবে আমেরিকা। এখনও পর্যন্ত শুধু প্যালেস্তাইনেই ৩৭০ জনের মৃত্যু। মারা গিয়েছেন ৬০০ ইজরায়েলি নাগরিক।
ঘোষণা হয়ে গিয়েছিল আগেই। এবার সরকারি সিলমোহর পড়ল। প্যালেস্তাইনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অনুমোদন ইজরায়েল ক্যাবিনেটের। সামরিক পদক্ষেপে মিলল অনুমোদন।
ইজরায়েল-প্যালেস্তাইন যুদ্ধে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। শুধু ইজরায়েলেরই ৬০০ নাগরিকের মৃত্যু। গাজায় বড় আঘাত হানার পরিকল্পনা। বাসিন্দাদের সরতে বলল ইজরায়েল।
লাফিয়ে বাড়ছে নিহতের সংখ্যা। ৩৫০ জন ইজরায়েলি নাগরিকের মৃত্যু। সবমিলিয়ে ৬০০-র বেশি মৃত্যু।
ঝাঁকে ঝাঁকে ইজরায়েলে প্রবেশ আরও প্যালেস্তিনীয় যোদ্ধাদের। দক্ষিণের মাগেনে দলে দলে প্রবেশ। গোলাগুলি বিনিময় চলছে। ইজরায়েলি সেনা সাঁজোয়া গাড়ি নিয়ে নেমেছে।
ইজরায়েল-প্যালেস্তাইন যুদ্ধে নিহত দুই তাইল্যান্ডের নাগরিক। আহত আরও আট জন। প্রধানমন্ত্রী শ্রেত্তা তাভিসিন এবং বিদেশমন্ত্রী পার্নপ্রি বহিদ্দা নুকারা জানিয়েছেন, তাঁদের ১১জন নাগরিককে অপহরণ করা হয়েছে বলে।
তেল আভিভে জরুরি বৈঠকে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানইয়াহু। উপস্থিত প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইয়োয়াভ গালান্ত এবং হার্জি হালেভি। যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা।
দুই তরফেই বহু মানুষকে পণবন্দি করা হয়েছে বলে দাবি। ইজরায়েলি সেনার মুখপাত্র জানিয়েছেন, প্যালেস্তিনীয় যোদ্ধাদের বন্দি করেছেন তাঁরা। অন্য দিকে, হাসামের দাবি, ইজরায়েলি সেনাদের পণবন্দি করেছে তারা। কত জনকে বন্দি করা হয়েছে, তা গোপন রাখা হয়েছে।
ইজরায়েল-প্যালেস্তাইন যুদ্ধে প্রবেশ করল হেজবোল্লা। লেবাননের বিতর্কিত শীবা ফার্মস এলাকায় ইজরায়েলি বাহিনীর উদ্দেশে মর্টার নিক্ষেপ। পাল্টা জবাব ইজরায়েলের।
শুধুমাত্র গাজায় ২৫৬ জন নিহত। আহত ২০০০। মুহুর্মুহু আছড়ে পড়ছে ইজরায়েলি রকেট। বাড়িঘর সব ধূলিসাৎ।
জঙ্গিদের হামলায় বিপর্যস্ত ইজরায়েল। প্রতিরক্ষা প্রধানরা কি এই বিপর্যয়ের আঁচ পায়নি? এ নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। মার্কিন সরকারের প্রাক্তন ডেপুটি ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স অফিসার জানান, 'এটি গোয়েন্দা ব্যর্থতার ফল। অন্যথায় এমনটা হতে পারে না। দীর্ঘদিন ধরেই এই পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল'।
ইজরায়েলের ঘটনা নিয়ে ঋষি সুনক এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, এই নৃশংসতার বর্বরতা বিরুদ্ধে আমরা। ইজরায়েলের পাশে আছি। হামাসের এই হামলা কাপুরুষোচিত এবং অবমাননাকর। আমরা ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর প্রতি আমাদের পূর্ণ সংহতি প্রকাশ করেছি । আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করব। পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।"
ইজরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে ব্রিটেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। অবিলম্বে এই যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সোশাল মিডিয়ায় বাইডেন বলেন, 'বিশ্ব এখন এক বিভীষিকাময় চিত্র দেখছে। ইজরায়েলের একাধিক শহরে বৃষ্টির মতো রকেট হামলা হয়ে চলেছে। হামাস জঙ্গিগোষ্ঠী শুধু ইজরায়েলি সেনাদেরই নয়, রাস্তায় হেঁটে চলা সাধারণ মানুষদেরও হত্যা করে চলেছে। এর কোনও যুক্তি নেই। ইজরায়েল সব অধিকার দিয়েই এই লড়াইকে শেষ করুক। বন্ধ হওয়া দরকার সব।
শনিবার দিনের আলো ফুটতেই, হঠাৎ ইজরায়েলের রাজধানী জেরুজালেম এবং আশেপাশের এলাকা জুড়ে শুরু হয়ে যায় অবিরাম রকেট হামলা। অভিযোগ, ওঠে প্যালেস্তাইনের মদতপুষ্ট হামাস বাহিনী রয়েছে এই হামলার নেপথ্যে।
ইজরায়েলি প্রশাসনের অভিযোগ, তাদের ভূখণ্ডকে টার্গেট করে ৫ হাজারের বেশি রকেট বর্ষণ করেছে হামাস গোষ্ঠী। মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৫০ জনের। আহত শতাধিক। হামলার নিন্দা করে ইজরায়েলের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছে ভারত ও আমেরিকা।
রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ শেষ হয়নি। এরই মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়াল ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইন! গাজা, জেরুজালেম-সহ আশেপাশের এলাকায় রীতিমতো যুদ্ধের আবহ
প্রেক্ষাপট
নয়া দিল্লি: প্যালেস্টাইনের (Palestine) জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস গাজা থেকে ইজরায়েলকে (Israel) লক্ষ্য করে ২০ মিনিটে পর পর রকেট (Rocket) হামলায় যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। হামাস বাহিনীর হামলাতে প্রাণহানির সংখ্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। গাজা (Gaza) ভূখণ্ড নিয়ে ফের দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চরমে।
ইসরায়েলের দাবি অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা থেকে রকেটের ব্যারেজ ছুঁড়েছে হামাস। ইসরায়েলে রকেট হামলার পর দেশটির বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানও ঘোষণা করেছে হামাস। হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসাম ব্রিগেডের প্রধান মহম্মদ দেইফ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, “আমরা ‘অপারেশন আল-আকসা ফ্লাড’ নামের অভিযান ঘোষণা করছি।
এরপরই দেশজুড়ে যুদ্ধ পরিস্থিতি ঘোষণা করেছে ইজরায়েল। ইজ়রায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর দপ্তরের তরফে ঘোষণা করা হয়েছে, শীঘ্রই উচ্চপদস্থ সেনা আধিকারিক এবং প্রশাসনিক কর্তাদের সঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক করবেন তিনি। আরও জানানো হয়েছে, এই যুদ্ধে জয়ী হবে ইজরায়েলই।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -