নয়াদিল্লি: লকডাউনের তৃতীয় দফা শুরুর দিন থেকেই কনটেনমেন্ট জোন ছাড়া বিভিন্ন জায়গায় খুলে গেছে মদের দোকান। উপচে পড়ছে ভিড়। সুরাপ্রেমীদের ভিড় সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে নিরাপত্তাকর্মীরা। ৪০ দিন পর হাতের নাগালে পানীয় দেখে সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং শিকেয় উঠেছে অনেক জায়গাতেই। তাই সংক্রমণ এড়াতে নতুন উপায় বার করল জয়পুরের লিকার-শপগুলি।
বিক্রেতাদের তরফে ক্রেতাদের দেওয়া হচ্ছে একটি করে নম্বর লেখা কুপন এবং ক্রম অনুযায়ী দিয়ে দেওয়া হচ্ছে সময়ও। সেই সময়ে হাজির হচ্ছেন ক্রেতারা। তাই ভিড় কমানো অনেকটাই সম্ভব হয়েছে।
সেখানকার আবগারি দফতরের এক আধিকারিক সংবাদ সংস্থাকে জানিয়েছেন, লাইসেন্স হোল্ডার প্রতিটি বিক্রতাকে স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, ভিড় এড়াতে দোকানের সামনে দিতে হবে ব্যারিকেড। তাতে সুশৃঙ্খল ভাবে হবে লাইন। প্রতি ক্রেতার মধ্যে অনন্ত ১.৫ মিটার দূরত্ব থাকা বাধ্যতামূলক।
লম্বা লাইন পড়ছে যেসব দোকানে, সেখানেই কুপন ব্যবস্থা করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
সোমবার দোকান খোলার সঙ্গে সঙ্গে যেভাবে ভিড় জমতে শুরু করে, তাতে বাধ্য হয়েই দোকান বন্ধ করে দিতে হয়। লকডাউন বিধি না মেনেই উপচে পড়ে ভিড়।
কোনও কোনও দোকানে রাত ৩টে থেকে লাইন পড়ে যায়।