নয়াদিল্লি: দিল্লি বিধানসভায় পদ্ম শিবিরের বিরুদ্ধেই গিয়েছে জনতা জনার্দনের রায়। দাপুটে জয় পেয়েছে কেজরীবালের টিম। তার কিছুদিন পর থেকেই দিল্লির উত্তর-পূর্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে হিংসার আগুন। চলে যায় বহু প্রাণ। সে-সময় স্বরাষ্টমন্ত্রকের সঙ্গে বৈঠক করেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়নি তাঁর।
আজ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ হল। সকাল ১১টায় শুরু হয় বৈঠক।
কী কী বিষয় উঠে এল আলোচনায়:


স্বাভাবিকভাবেই উত্তর-পূর্ব দিল্লির হিংসার ঘটনা বিশেষ গুরুত্ব পেল আলোচনায়। বৈঠক শেষে কেজরীবাল বললেন, ঠিক সময়ে আরও তৎপর হলে আরও সহজে হিংসা আটকানো যেত। কিন্ত গত কয়েকদিন ধরে গুজব ছড়ানো আটকাতে প্রশংসনীয় কাজ করেছে দিল্লি পুলিশ।
এই ধরনের হিংসার ঘটনা আর রাজধানীতে ঘটা উচিত নয়, সহমত হয়েছেন মোদিও।
দিল্লির হিংসার ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হোক, ‘সে যত প্রভাবশালীই হোক না কেন’; প্রধানমন্ত্রীর কাছে আর্জি জানিয়েছেন কেজরীবাল।
কথা হয়েছে দিল্লির উন্নয়ন প্রসঙ্গেও।
ইতিমধ্যেই হিংসা বিধ্বস্ত অঞ্চলের মানুষদের পুনর্বাসন দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে জোরকদমে এগোচ্ছে দিল্লি সরকার। সোমবার দিল্লি দাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন দেওয়া নিয়ে একাধিক ট্যুইট করা হয় আম আদমি পার্টির তরফে।