তবে এনিয়ে কটাক্ষের সুর শোনা গিয়েছে তৃণমূলের গলায়।
পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তীর প্রতিষ্ঠানে বেশ কিছুক্ষণ ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি কী করলেন, জানতে চাওয়া হলে সঙ্গীতশিল্পী বলেন, গঙ্গার ওপর একটা ভিডিও ক্যাসেট শুনলেন। ৬টি বাচ্চার গানও শুনেছেন। তবে সেখানে তিনি কিছু খাননি বলে জানান অজয়বাবু। পাশাপাশি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দিল্লি গেলে তাঁকে তাঁর বাড়ি যেতে বলেছেন, বলেছেন, স্কুলের কাজ ভাল চলুক, তাও জানান তিনি। বলেন, উনি অন্য কোনও কথা বলেননি।
অমিত শাহর সঙ্গে সাক্ষাতের পর সঙ্গীতশিল্পীর মন্তব্য, তাঁর সঙ্গে অনেক রাজনৈতিক হেভিওয়েটেরই সুসম্পর্ক ছিল। কিন্তু, কোনও সম্পর্কেই রাজনীতির ছোঁয়া ছিল না। তিনি বলেন, এখানকার জমি বুদ্ধদেববাবুর দেওয়া। মনমোহনজি গান শুনতে ভালবাসতেন, এখানে এসেছেন। প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির প্রোগ্রামে গান গাইতাম। জ্যোতিবাবু আমার বাড়ি এসেছেন।আব্দুল কালাম প্রেসিডেন্ট হিসেবে এসেছেন। বাবুল সুপ্রিয় আমার ছাত্র, ভাই বলেও মন্তব্য করেন তিনি। মুকুল রায়, অর্জুন সিংহের সঙ্গে পরিচয়ের উল্লেখের পাশাপাশি নোবেল লরিয়েট আমেরিকা থেকে এসেছেন... বর্তমান নোবেল লরিয়েট অভিজিতবাবু গান শোনেন বলেও জানান তিনি।
অজয় চক্রবর্তীর সঙ্গে দেখা করে ইজেডসিসি-তে সাংগঠনিক বৈঠক করতে চলে যান অমিত শাহ।