রাতের অন্ধকারে গর্জে উঠল রাফাল। একের পর এক স্ক্যাল্প মিসাইল গুঁড়িয়ে দিল জইশ-লস্কর-হিজবুলের নয়- নয়টি জঙ্গি ঘাঁটি। মারা গিয়েছে ৭০ জঙ্গি, খবর সূত্রের। পহেলগাঁওয়ে হিন্দু পর্যটকদের হত্যার বদলা নিল ভারত। নাম রাখা হল অপারেশন সিন্দুর। হিন্দু বিবাহিতা মেয়েদের সিঁথির সিঁদুর মুছে দেওয়ার পাল্টা ভারতের অপারেশন সিঁন্দুর। গভীর রাতে সীমান্ত পেরিয়ে ঢুকে একের পর এক জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করল সেনা। আর তার পরদিনই বেলা ১২ টায় বক্তব্য রাখলেন মোদি।
সরকারি সূত্র থেকে পিটিআই জানতে পারে, পহেলগাঁও হামলার প্রতিশোধ হিসেবে "অপারেশন সিন্দুর" নামটি বেছে নেন নরেন্দ্র মোদি নিজেই। তিনি ভারতের সেই সব স্বামীহারা নারীদের সম্মান দিতেই এই অপারেশনের নাম রাখেন "অপারেশন সিন্দুর"। পহেলগাঁও সন্ত্রাসবাদী হামলায় ২৬ জন নিরীহ মানুষকে ধর্ম বেছে বেছে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করে। জঙ্গিদের কাছে স্ত্রী-র কাকুতি মিনতির জবাব ছিল, মোদিকে গিয়ে বল্ !
এক হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় অনেকগুলি পরিবার। এই নৃশংস হত্যালীলার প্রতিশোধ-অপারেশনের নাম তাই প্রধানমন্ত্রী রাখেন'অপারেশন সিন্দুর'। ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রকাশ করা ছবিতে বড় বড় অক্ষরে লেখা আছে অপারেশন সিঁন্দুর। যেখানে সিঁন্দুরে ব্যবহৃত ইংরিজি O শব্দে ব্যবহার করা হয় সিঁদুরের কৌটোর ছবি। ২৫ জন মহিলার জীবনসঙ্গী কেড়ে নেওয়ার জবাব 'অপারেশন সিন্দুর'।
বুধবার Global Conference on Space Exploration এ বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে মূলত তাঁর বক্তব্য ছিল, মহাকাশ গবেষণায় ভারতের উন্নতির কথা। ভারত আগামী দিলে মহাকাশ গবেষণা, অভিযান নিয়ে কী ভাবছে , তার একটি রূপরেখা তুলে ধরেন তিনি। একের পর এক মাইলফলক ছুঁয়েছে। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করেছে চন্দ্রযান ৩। সেই কথা মনে করিয়ে বলেন, আগামী দিনে ভারত মহাকাশ গবেষণায় এমন অনেক নজির গড়বে। “ভারতের জন্য, মহাকাশ কেবল গ্রহ-নক্ষত্র কাছে পৌঁছানোর বিষয় নয়। এটি স্থলভাগের সমস্যা সমাধানের পথও।” চন্দ্রযান এবং গগনযানের মতো অভিযানের সাফল্যের কথা তুলে ধরেন মোদি। একই সঙ্গে জোর দিয়ে বলেন , উপগ্রহ থেকে পাওয়া তথ্য মানুষের কাজে লাগবে। আরও বললেন, 'ক্ষেপণাস্ত্র থেকে স্যাটেলাইট, একের পর এক মহাকাশ অভিযানে সফল ভারত। ২০৪০-এর মধ্যে চাঁদেও পা রাখবে ভারত। স্যাটেলাইট প্রযুক্তির লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে দেশ। ভারতের বেশিরভাগ মহাকাশ মিশনের নেতৃত্বে মহিলা বিজ্ঞানীরা'