তিনি ট্যুইঙ্কলকে জানিয়ে দেন, আপনি ইউনিফর্ম-এর নামে ওই কস্টিউম নিলামে বিক্রির সামান্য চেষ্টা করলেও আপনাকে আদালতে টেনে নিয়ে যাব। আপনি আমাদের সম্মানে হাত দিয়েছেন, আমরাও নাক ফাটিয়ে রক্ত বের করে দেব!
লেফটেন্যান্ট কর্নেল আহলওয়াত অক্ষয়ের স্ত্রীর উদ্দেশ্যে লেখেন, পোশাকটি নিলাম করার সিদ্ধান্ত আপনার 'হাস্যকর জোকস, বই, ব্লগের মতোই বিরক্তিকর'।
'রুস্তম' তাঁকে প্রথম জাতীয় পুরস্কার এনে দিয়েছে। অক্ষয় এর আগে ট্যুইটারে জানান, ২০১৬-র ছবি রুস্তম-এ পরা নৌ অফিসারের 'আসল ইউনিফর্মটি' নিলামে বেচে পাওয়া অর্থ বিপন্ন জন্তু-জানোয়ারদের উদ্ধারের কাজ করে থাকা এনজিও জ্যানিস ট্রাস্টকে দেবেন তাঁরা।
ট্যুইঙ্কলও সোস্যাল মিডিয়ায় খবরটি দেন। নেটিজেনদের একাংশ তাকে স্বাগত জানালেও পাল্টা আরেক অংশ অভিযোগ করে, নৌবাহিনীর ইউনিফর্মের মূল্য টাকার বিচারে হয় না, তা নিলামে তোলা যায় না।
সেনা অফিসারের পোস্টটি ট্যুইটারে শেয়ার করেন এক সাংবাদিক। জানান, এর লেখক তাঁর জানা 'সামরিক উর্দিপরা দারুণ মানুষদের একজন'।
ট্যুইটারে ট্যুইঙ্কলও সেনা অফিসারের ওই ফেসবুক পোস্টকে আগ্রাসী হুমকি আখ্যা দিয়ে পাল্টা আইনি ব্যবস্থা নেবেন বলেছেন। তিনি লেখেন, দানধ্যানের জন্য টাকা তুলতে চাওয়ায় একজন মহিলাকে শারীরিক আঘাতের হুমকি দেওয়া কি সঠিক কাজ? আমি পাল্টা হিংস্র হুমকি দেব না, তবে আইনি ব্যবস্থা নেব।