এর আগে তিনবার ফাঁসির দিন ঠিক হয়েছিল। কিন্তু, তিনবারই তা পিছিয়ে যায়। প্রথমে ঠিক হয়, ২২ জানুয়ারি ফাঁসিতে ঝোলানো হবে ৪ দোষীকে। এরপর মুকেশ সুপ্রিম কোর্টে কিউরেটিভ পিটিশন করলেও, আদালত তা খারিজ করে। রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আর্জি জানায় মুকেশ। ১৭ জানুয়ারি তা খারিজ করেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। কিন্তু আবার আদালতের রায়ে ফাঁসির দিন পিছিয়ে করা হয় ১ ফেব্রুয়ারি।
২৫ জানুয়ারি প্রাণভিক্ষার আর্জির বিরোধিতায় সুপ্রিম কোর্টে যায় মুকেশ। যদিও, সর্বোচ্চ আদালত সেই আবেদন খারিজ করে দেয়। ২৯ জানুয়ারি আবার সুপ্রিম কোর্টে কিউরেটিভ পিটিশন দাখিল করে অক্ষয়। ৩১ জানুয়ারি তা-ও খারিজ করে দেন বিচারপতি।
এরপর রাষ্ট্রপতির প্রাণভিক্ষার আর্জি জানায় এই দোষীরা। ফলে ১ ফেব্রুয়ারিও ফাঁসি কার্যকর হয়নি। ৩১ জানুয়ারি পাতিয়ালা হাউস কোর্ট ফাঁসি কার্যকরের ওপর স্থগিতাদেশ দেয়। এরপর ১৭ ফেব্রুয়ারি নিম্ন আদালত নির্দেশ দেয়, ৩ মার্চ নির্ভয়াকাণ্ডের দোষীদের ফাঁসিতে ঝোলাতে হবে। কিন্তু, ২ মার্চ ফের ফাঁসিতে স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়। এরপরেও অপরাধীরা সাজা এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু সেটা আর কাজে লাগেনি।
সব খবর জানতে দেখুন লাইভ টিভি
https://bengali.abplive.com/live-tv