বিয়ের আরেকটি আচার পালনের সময় পাত্রী পরেছিলেন পাকিস্তানের ডিজাইনার ডঃ আহমেদ হারুনের তৈরি একটি লাল পোশাক।
বিয়ের অনুষ্ঠানে নবদম্পতিকে আশীর্বাদ করতে হাজির ছিলেন এখনকার প্রধান বিচারপতি গুলজার আহমেদ সমেত ১১জন বিচারপতি।
বিপুল অর্থব্য়য় করে বিচারপতি পুত্রের বিয়ে নিয়ে নানা মহল থেকে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। অভিযোগ, বিয়েতে খরচ করা হয়েছে সরকারি তহবিল থেকে। আঙুল উঠেছে প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির দিকে। এর আরেকটা কারণ, বিচারপতি পদে থাকাকালে নানা সময়ে নির্দ্বিধায় নিজের মতামত দিতেন সাকিব।
একটি সূত্রের খবর, ১১ বিচারপতি যাতে বিয়ের আসরে থাকতে পারেন, শুধু সেজন্যই গত সপ্তাহে লাহোরে সুপ্রিম কোর্টের পাঁচটি বেঞ্চ গড়া হয়।
বিয়ের আসরের ছবি, ভিডিও সোস্যাল মিডিয়ায় বেরনোর পর হইচই হচ্ছে। লাহোর হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি মামুন রশিদ শেখ ফেডেরাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সিকে তদন্ত করে দেখতে বলেছেন, কী করে সাকিবের ছেলের বিয়ের ছবি ভাইরাল হল। এতে যাদের হাত আছে, তাদেরও চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে।