বুধবার রাতে প্রিন্স হ্যারি এবং তাঁর ডাকসাইটে অভিনেত্রী স্ত্রী মেগান মার্কল একটি যৌথ বিবৃতি দিয়ে এই কথা জানান। এই খবর স্বাভাবিকভাবেই ব্রিটেনে হৈচৈ ফেলে দিয়েছে।
এর নেপথ্যের কারণ কী? উঠছে প্রশ্ন। অন্তর্দ্বন্দ্বের ছায়া নাকি ঘিরে ধরছিল ব্রিটিশ রাজপরিবারকে! অনেকবার সংবাদমাধ্যমেও প্রকাশিত হয়েছে সেই খবর। তাহলে কি জল্পনাকে সিলমোহর দিল এই ঘটনা?
এক বিবৃতিতে তাঁরা জানিয়েছেন, ‘আমরা আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হতে চাই। এই রাজপরিবারের বাইরে বেরিয়ে সাধারণের সঙ্গে মেলামেশার পরিবেশ উপভোগ করতে চাই।’
একমাত্র সন্তানকে নিয়ে তাঁরা ব্রিটেন এবং উত্তর আমেরিকায় ভাগাভাগি করে সময় কাটাতে চান, বলে জানিয়েছেন ডিউক ও ডাচেস অফ সাসেক্স।
ওই বিবৃতি থেকে আভাস মিলেছে, এবার একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে চান তাঁরা। এর বেশি কিছুই জানাননি তাঁরা।
ব্রিটেনের এক সংবাদমাধ্যমের খবর, রাজকীয় দায়িত্ব থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে তারা রাজপরিবারের কারও সাথে কোনও ধরনের আলোচনা করেননি।