এর আগেও একাধিকবার কর্মসংস্থান নিয়ে সরব হয়েছেন সোনিয়া-পুত্র। তথ্য-পরিসংখ্যান তুলে ধরে জানিয়েছিলেন বছরে ২ কোটি চাকরি তৈরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মোদি। অথচ বাস্তবে ১৪ কোটি মানুষ কাজ খুইয়েছেন। মোদির আত্মনির্ভর ভারত গড়ার ডাককে কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস। এমনকী দেশ জোড়া বিতর্কের মাঝেও, করোনা মহামারীর আতঙ্কের মধ্যেও ইঞ্জিনিয়ারিং ও ডাক্তারির প্রবেশিকা পরীক্ষা থেকে পিছয়নি কেন্দ্র। জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা শুরুর দিনেই রাহুলের টুইট, ’’মোদি সরকার ভারতের ভবিষ্যৎকে বিপন্ন করছে্। তাদের ঔদ্ধতের জন্য জেইই-নিট পরীক্ষার্থীদের প্রকৃত উদ্বেগকে সরকার উপেক্ষা করছে। যারা এসএসসি সহ অন্য পরীক্ষা দিয়েছে তাদের একই অবস্থা। ফাঁকা আওয়াজ দেবেন না। চাকরি দিন।‘‘
পশ্চিমবঙ্গ সহ ছয় রাজ্য এই সময় পরীক্ষার বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টেরও দ্বারস্থ হয়েছিল। সোমবার তার শুনানি হয়নি। সোমবার ভিডিয়ো বার্তায় কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল নিশঙ্ক জানিয়ে দেন পড়ুয়াদের স্বার্থে এই কঠিন পরিস্থিতিতেও পরীক্ষা নিতে হচ্ছে। ফলে ভারতে করোনার নানা রেকর্ডকে সঙ্গী করেই ঘর ছেড়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে হাজির জেইই-নিট পরীক্ষার্থীরা।