৩১ ডিসেম্বর রাতে ঘটে ওই বামনগাছি গণধর্ষণ। অভিযোগকারী ব্যক্তির বাড়ির দরজা ভেঙে ঢুকে ভাড়াটিয়া বছর তিরিশের এক মহিলাকে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে ৩ যুবকের বিরুদ্ধে। সেই ঘটনার প্রধান সাক্ষী ছিলেন বাড়িওয়ালা তরুণ দেবনাথ। ঘটনার মাসতিনেকের মধ্যে এবার আক্রান্ত তিনি নিজেই! তরুণবাবু অভিযোগ করেছেন, গতকাল রাত দশটা নাগাদ, তাঁর বাড়িতে ঢুকে পড়ে গণধর্ষণ মামলার অন্যতম অভিযুক্ত রতন দাস ওরফে তোতার এক আত্মীয় শুভম মালাকার ওরফে লিটন। তাঁকে মারধর করা হয়, দেওয়া হয় হুমকি।
সোমবার রাতে এ নিয়ে অভিযোগ দায়ের হয় দত্তপুকুর থানায়। অভিযুক্ত শুভমকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। কিন্তু স্বস্তি পাচ্ছেন না এলাকার মানুষ। স্থানীয় তৃণমূল নেতা সুশান্ত দাস বলেছেন, এলাকায় অসামাজিক কাজকর্ম বেড়ে গিয়েছে।
গণধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত রতন দাস সহ ধৃত তিনজনের বিরুদ্ধে বারাসাত আদালতে চার্জশিট পেশ করেছে পুলিশ। তবে সোমবারের ঘটনার সঙ্গে গণধর্ষণের ঘটনার কোনও যোগ আছে কিনা, তা তারা খতিয়ে দেখছে।