জৈনের দপ্তর সূত্রে আগে বলা হয়েছিল, দরকার পড়লে তাঁকে অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে। জ্বর কমেছে, তাঁর অবস্থার উন্নতি হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছিল। কিন্তু বেলার দিকে জনৈক সরকারি কর্তা জানান, পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে জৈনের, ফুসফুসের সংক্রমণ ঘোরালো হয়ে উঠছে।
জৈনের অনুপস্থিতিতে দিল্লির স্বাস্থ্যদপ্তর দেখভাল করছেন উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ শিসোদিয়া।
জৈনের কোভিড-১৯ পজিটিভ হওয়ার খবর চলতি সপ্তাহের প্রথমে জানিয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিবাল। তিনি বলেন, নিজের শরীর, স্বাস্থ্যের যত্ন না নিয়ে আপনি দিনের ২৪ ঘন্টাই জনসেবায় ব্যস্ত ছিলেন। এবার নিজের খেয়াল রাখুন, দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন।
ফলে আপাতত জৈন দপ্তরহীন মন্ত্রী, কেননা তাঁর হাতে থাকা দপ্তরগুলি অস্থায়ী ভাবে শিসোদিয়াকে দেওয়া হয়েছে।