সুশান্তের বাবা কে কে সিংহ অভিযোগ করেন, তাঁর ছেলেকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে অভিযোগ করতে তিওয়ারির নেতৃত্বে বিহার পুলিশের একটি দল মুম্বই পৌঁছয়। এরপরই গতকাল রাত ১১টা নাগাদ বৃহন্মুম্বই পুরনিগম কর্তৃপক্ষ জোর করে তাঁকে ১৪ দিনের জন্য কোয়ারান্টাইন করে। গুপ্তেশ্বর পাণ্ডে অভিযোগ করেছেন, অনুরোধ সত্ত্বেও আইপিএস মেসে রাখা হয়নি ওই অফিসারকে, গোরেগাঁওয়ের একটি অতিথিশালায় রয়েছেন তিনি।
বিনয় তিওয়ারি বলেছেন, বিমানবন্দরে তাঁকে কেউ কিছু বলেনি। বিএমসি কর্তৃপক্ষ তাঁকে কোয়ারান্টাইন করার ব্যাপারে মহারাষ্ট্র সরকারের নির্দেশ দেখিয়েছে। তিনি তদন্তের কাজে মুম্বই এসেছেন, তাঁকে ছেড়ে দেওয়া সম্ভব। কোয়ারান্টাইন করার আগে তাঁর শারীরিক নমুনাও নেওয়া হয়নি, ১৫ তারিখ পর্যন্ত কোয়ারান্টাইনে রাখা হবে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে। এখন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি তদন্তকারী বিহার পুলিশ দলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। এর আগে বিহার পুলিশের যে তদন্তকারী দল মুম্বই আসে, তাদের কোয়ারান্টাইন করা হয়নি।
বৃহন্মুম্বই পুরনিগম অবশ্য দাবি করেছে, রাজ্য সরকারি গাইডলাইন মেনেই যা করার করেছে তারা।