মারিয়া বলেছেন, এখন যে সব পরীক্ষা চলছে সে সবের ফল আসার জন্য তাঁরা অপেক্ষা করছেন। দেখা হচ্ছে, কীভাবে এই সব ওষুধ কাজ করে, এতে সংক্রমণ বন্ধ হচ্ছে কিনা, কারও রোগ কমছে কিনা, মৃত্যু থামানো যাচ্ছে কিনা। এর কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে কিনা তাও দেখা দরকার। কিছু ওষুধের পরীক্ষার জন্য হু সলিডারিটি ট্রায়াল চালু করেছে, আড়াইহাজারের বেশি রোগী এতে নিজেদের নাম নথিবদ্ধ করেছেন।
এখনও পর্যন্ত করোনার কোনও স্বীকৃত চিকিৎসা আসেনি, যে ওষুধগুলির পরীক্ষা চলছে, সেগুলি কেমন কাজ করছে তা দেখতে হবে। জানিয়েছেন তিনি।
হু-র হেলথ এমার্জেন্সিস প্রোগ্রামের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মাইকেল রায়ান বলেছেন, উদ্ভাবনী শক্তিকে গুরুত্ব দিতেই হবে, ওষুধ তৈরির জন্য গবেষকদের উৎসাহ দিচ্ছেন তাঁরা। কিন্তু ওষুধ এসে গেলেও তার নিরাপত্তার দিকটি ভাল করে দেখা উচিত, যাতে রোগ সারাতে গিয়ে কোনও ক্ষতি না করে বসা হয়।