পিএইচডি চেম্বার পঞ্জাবের চেয়ারম্যান গিলহোত্র বলেছেন, বাচ্চাদের প্রাথমিক পড়াশোনা করতে এখনও এত কষ্ট হচ্ছে দেখে খারাপ লাগছে। এমন কঠিন প্রতিকূল সময়ে আমরা সাধ্যমতো এধরনের বাধা পেরতে সব কিছু করব, বিপন্ন মানুষকে সাহায্য করব। ওদের সমস্যা জানার পর ইনডাস টাওয়ার্স, এয়ারটেলের সঙ্গে কথা বলি। ওরা টাওয়ার বসাতে সাহায্য করেছে। ওরা গ্রামে সার্ভে করে টাওয়ার বসানোর জায়গা ঠিক করে। ইনডাস একটি পোল বসিয়ে সচল পরিকাঠামো তৈরি করেছে। ওই এলাকায় কভারেজ চাঙ্গা হবে যাতে পড়ুয়ারা ঘরে বসেই নিরাপদে বিনা ঝামেলায় অনলাইন ক্লাস করার সুবিধা পাবে। আর সোনুর কথায়, শিশুরা দেশের ভবিষ্যত্, ওরা উন্নত ভবিষ্যতের অধিকারী হওয়ার সমান সুযোগ দাবি করতে পারে। আমার বিশ্বাস, এ ধরনের চ্যালেঞ্জ কখনই যেন কাউকে তার ক্ষমতার পূর্ণ সদ্ব্যবহার করা থেকে থামাতে না পারে। এই বাচ্চাদের অনলাইন ক্লাসে অংশগ্রহণে সাহায্য করতে গ্রামে মোবাইল টাওয়ার বসাতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি। ওদের আর মোবাইল সিগন্যাল পেতে গাছে চড়তে হবে না।
ইনডাস টাওয়ার্সের কর্তা গগন কপূর বলেন, মোবাইল টাওয়ার টেলিকম পরিকাঠামোর একটি জরুরি অংশ, ভারতের প্রত্যন্ত এলাকায় পড়াশোনার জন্য সেরা ব্যবস্থা করার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ। মোরনি পাহাড় এলাকায় নেটওয়ার্ক কভারেজ উন্নত করায় এয়ারটেল, করন গিলহোত্রার পাশে থাকতে পারে ইনডাস টাওয়ার্স গর্বিত।