কালিম্পং: জোড়া বিস্ফোরণের পর কয়েক ঘণ্টা কেটে গেলেও এখনও থমথমে কালিম্পং। বিস্ফোরণের সঙ্গে জড়িত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। সকাল থেকে কালিম্পঙের রাস্তায় শুরু হয়েছে নাকা তল্লাশি।

শনিবার রাতে কালিম্পং থানা লক্ষ্য করে দুষ্কৃতীরা হ্যান্ড গ্রেনেড ছোঁড়ে। গ্রেনেড বিস্ফোরণের জেরে মৃত্যু হয় এক সিভিক ভলান্টিয়ারের। জখম হন এক হোম গার্ড। জখম হোম গার্ডের অবস্থায় আশঙ্কাজনক। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই থানার গেটে দ্বিতীয় বিস্ফোরণ ঘটে।

বিস্ফোরণের পিছনে মোর্চা নেতৃত্বের হাত রয়েছে বলে দাবি পুলিশের। যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে মোর্চা নেতৃত্ব।