সূত্রের খবর, গতকাল সন্ধেয় পঞ্চায়েত অফিসে বৈঠক সেরে দলেরই কর্মী বাপন শেখের বাইকে বাড়ি ফিরছিলেন পঞ্চায়েত প্রধান সুকুর আলি। হরিশঙ্করপুর বাসস্ট্যান্ডের কাছে তাঁদের ঘিরে ফেলে ৬-৭ জন বাইক আরোহী দুষ্কৃতী। প্রথমেই বাপনকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। বাইক থেকে পড়ে যান বাপন ও সুকুর। দুষ্কৃতীরা সুকুরের মাথায় লাঠি দিয়ে আঘাত করে। এরপর তাঁর বুকে গুলি চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দেয়।
স্থানীয় বাসিন্দারা বাপন ও সুকুরকে উদ্ধার করে কালনা মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে মৃত ঘোষণা করা হয় বাপনকে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় পঞ্চায়েত প্রধানকে নিয়ে আসা হয় এসএসকেএমে। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
পঞ্চায়েত প্রধানের অনুগামীদের অভিযোগ, ষড়যন্ত্রে যুক্ত কালনা এক নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির ভূমি কর্মাধ্যক্ষ সাদেক শেখ। তবে এই ব্যাপারে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার প্রতিক্রিয়া মেলেনি। গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কালনার বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডুও।