সপ্তমীর দিন অর্থাৎ ২৭ সেপ্টেম্বর বিকেলে, উত্তর ২৪ পরগনার কামারহাটিতে স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে শপিং মল থেকে বেরনোর সময় গুলি করে খুন করা হয়, পেশায় রং মিস্ত্রী, টিটাগড়ের বাসিন্দা মহম্মদ কুদ্দুসকে।
তদন্তে নামে খড়দা থানার পুলিশ। কুদ্দুসের বিরুদ্ধে একাধিক অপরাধমূলক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে বলে জানতে পারে পুলিশ। সেই সূত্রেই এগোতে থাকে তদন্ত।
এরপর মৃতের স্ত্রী নেহাকে টানা জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ।
বয়ানে একাধিক সঙ্গতি মেলে। পুলিশ সূত্রে দাবি,লাগাতার জেরার মুখে ভেঙে পড়েন নেহা।
তদন্তকারীদের দাবি, ঝাড়খণ্ড পুলিশে কর্মরত জওহরলাল মহাতা নামে এক কনস্টেবলের সঙ্গে তাঁর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের কথা স্বীকার করে নেন স্ত্রী। তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
এরপর খড়দা থেকে ধানবাদে গিয়ে অভিযুক্ত প্রেমিককে গ্রেফতার করা হয়।
প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, খুনের জন্য সুপারি কিলারকে কাজে লাগানো হয়েছে। ধৃতদের জেরা করে তার খোঁজ চলছে।