কলকাতা: ৭৭ দিনের মাথায় প্রকাশিত হল মাধ্যমিকের ফল। ফলাফলে জেলার জয়। প্রথম দশে ছাপ্পান্ন জন। কলকাতা থেকে ২। প্রথম কোচবিহার সুনীতি অ্যাকাডেমির সঞ্জীবনী। দ্বিতীয় শীর্ষেন্দু সাহা।


মেধা তালিকায় প্রথম কোচবিহারের সুনীতি অ্যাকাডেমির সঞ্জীবনী দেবনাথ। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯। দ্বিতীয় পূর্ব বর্ধমানের সাতগাছিয়া হাইস্কুলের শীর্ষেন্দু সাহা। শীর্ষেন্দু পেয়েছে ৬৮৮। তৃতীয় স্থানে রয়েছে তিনজন। কোচবিহারের সুনীতি অ্যাকাডেমির ময়ূরাক্ষী সরকার। জলপাইগুড়ি জেলা স্কুলের নীলাব্জ দাস ও মৃন্ময় মণ্ডল। প্রত্যেকেরই প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। চতুর্থ উত্তর ২৪ পরগনার হাবড়া প্রফুল্লনগর বিদ্যামন্দিরের দীপ গায়েন। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬। পঞ্চম হয়েছে পাঁচজন। কোচবিহারের সুনীতি অ্যাকাডেমির অঙ্কিতা দাস। বাঁকুড়া গোগরা হাইস্কুলের সৌমী নন্দী ও বিবেকানন্দ শিক্ষা নিকেতন হাইস্কুলের সৃজা পাত্র। পশ্চিম মেদিনীপুরের শ্রীরামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাভবনের অনীক জানা ও উত্তর ২৪ পরগনার কাঁচরাপাড়া হার্নেট হাইস্কুলের প্রথমকান্তি মজুমদার। এদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৫। ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে ৬ জন। কোচবিহারের দিনহাটা হাইস্কুলের সুমিত বাগচী। জলপাইগুড়ি সেন্ট্রাল গার্লস হাইস্কুলের নিধি চৌধুরী। বর্ধমানের পারুলিয়া কে কে হাইস্কুলের অরিত্রিকা পাল ও কান্দারা জ্ঞানদাস মেমোরিয়াল হাইস্কুলের প্রতিমান দে। বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাইস্কুলের শ্রুতি সিংহ মহাপাত্র এবং বীরভূমের নবনালন্দা শান্তিনিকেতন স্কুলের রৌনক সাহা। প্রত্যেকেরই প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪। সপ্তম স্থানে রয়েছে পাঁচজন। কোচবিহার মণীন্দ্রনাথ হাইস্কুলের মহাশ্বেতা হোম রায়। বর্ধমান মিউনিসিপ্যাল হাইস্কুলের দেবাঞ্জন ভট্টাচার্য ও সুলতানপুর তুলসীদাস বিদ্যামন্দিরের অরিন্দম ঘোষ। দক্ষিণ দিনাজপুরের রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ মিশন বিদ্যাভবনের পারমিতা মণ্ডল ও বরানগর রামকৃষ্ণ মিশন স্কুলের সার্থক তালুকদার। প্রত্যেকেরই প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৩। অষ্টম স্থানে রয়েছে ৯ জন। কোচবিহার রামভোলা হাইস্কুলের দেবস্মিত রায়। আলিপুরদুয়ারের কামাখ্যাগুড়ি হাইস্কুলের তাপস দেবনাথ। দক্ষিণ দিনাজপুরের বংশীহারী হাইস্কুলের জুমানা নারজিস। মালদার এসি ইনস্টিটিউশনের অরিন্দম সাহা। বাঁকুড়া বিবেকানন্দ শিক্ষা নিকেতন হাইস্কুলের অনমিত্র মুখোপাধ্যায়, বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাইস্কুলের দেবারতি পাঁজা ও বাঁকুড়া বিবেকানন্দ শিক্ষা নিকেতন হাইস্কুলের দিশা মণ্ডল। হুগলির চন্দননগর কৃষ্ণভাবিনী নারী শিক্ষা মন্দিরের প্রেরণা মণ্ডল। বাঁকুড়া সিমলাপাল মদনমোহন হাইস্কুলের রূপ সিংহবাবু। এদের প্রত্যেকের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮২। নবম হয়েছে ১১ জন। কোচবিহারের সুনীতি অ্যাকাডেমির ঐতিহ্য সাহা। দার্জিলিঙের বাগডোগরা বালিকা বিদ্যালয়ের সায়ন্তিকা রায়। মালদা রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের অম্লান ভট্টাচার্য ও ওই স্কুলেরই সায়ন্তন চৌধুরী। মালদার মোজাপুর এমএসএসবি হাইস্কুলের মহম্মদ রফিকুল হাসান। বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর হাইস্কুলের সায়ন নন্দী। হুগলির মগরা উত্তমচন্দ্র হাইস্কুলের সৌত্রিক শূর। হুগলির সিঙ্গুর মহামায়া হাইস্কুলের তন্ময় চক্রবর্তী। বীরভূমের সিউড়ি পাবলিক চন্দ্রগতি হাইস্কুলের সোহম আহমেদ। নদিয়ার কৃষ্ণনগর কলেজিয়েট স্কুলের সৈকত সিংহরায়। উত্তর ২৪ পরগনার কাঁচরাপাড়া হার্নেট হাইস্কুলের স্বস্তিক ঘোষ। প্রত্যেকের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮১। দশম হয়েছে ১৩ জন। কোচবিহার মাথাভাঙা হাইস্কুলের বৈদুর্য বিশ্বাস ও ওই স্কুলেরই সুমন সাহা। আলিপুরদুয়ার নিউটাউন গার্লস হাইস্কুলের প্রিমরোজ সরকার। মালদা রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের মীর মহম্মদ ওয়াসিফ। মালদার এসি ইনস্টিটিউশনের অরিত্র সরকার। মালদার বামনগ্রাম এইচএমএএম হাইস্কুলের তমান্না ফিরদৌস। বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাইস্কুলের অন্বেষা দেঘুড়িয়া। বাঁকুড়া বরজোড়া হাইস্কুলের গৌরব মণ্ডল। হুগলির ঘোড়াদহ এসি হাইস্কুলের মোনালিসা সামন্ত। বীরভূমের বিকেটিপিপি বিদ্যালয়ের শুভম রায়। পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক হ্যামিল্টন হাইস্কুলের অগ্নিভ সিংহ। পূর্ব মেদিনীপুরের বাগমারী নারী কল্যাণ শিক্ষা সদনের দেবান্ন প্রধান। কলকাতার টাকি গভর্মেন্ট স্পনস্পর্ড মাল্টিপারপস স্কুলের পবিত্র সেনাপতি। এরা প্রত্যেকেই পেয়েছে ৬৮০।