দার্জিলিং: শিলিগুড়িতে নেপালি গাড়িচালকদের ওপর আচমকা আক্রমণ ও গাড়ি ভাঙচুরের তীব্র নিন্দা করে মোর্চার হুঁশিয়ারি, মঙ্গলবার থেকে তাঁদের আন্দোলন চূড়ান্ত পর্যায়ে যাবে। এছাড়া এবার রাজ্যের পাশাপাশি কেন্দ্রের ওপরও চাপ বাড়াতে আত্মাহুতি ও আমরণ অনশন কর্মসূচির ঘোষণা করল যুব মোর্চা।


ইতিমধ্যে পাহাড়ের উত্তাপ ছড়িয়েছে সমতলে। রবিবার গোর্খাল্যান্ডের বিরুদ্ধে অবিভক্ত বাংলার পক্ষে শিলিগুড়িতে মিছিল এবং সিকিম থেকে আসা একাধিক গাড়িতে ভাঙচুর ও গাড়ি চালকদের মারধরের অভিযোগ ওঠে। সেই ঘটনার জন্য এদিন তৃণমূলকেই দায়ী করেছে যুব মোর্চা।

পাল্টা জবাব দিয়েছেন পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেবও।

একদিকে যখন আরও তীব্রতর আন্দোলনের ডাক দিচ্ছে মোর্চা, অন্যদিকে তখন ১৭ জুনের গণ্ডগোলের পর এদিন, প্রথমবার পাহাড় পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে পথে নামেন এডিজি সিদ্ধিনাথ গুপ্ত, আইজি মনোজ বর্মা এবং দার্জিলিঙের পুলিশ সুপার অখিলেশ চতুর্বেদী। বিশাল বাহিনী নিয়ে চক বাজার থেকে দার্জিলিংয়ের জেলা শাসকের দফতর পর্যন্ত হেঁটে যান তাঁরা।

তারপর কনভয় নিয়ে সিংমারি পুলিশ ফাঁড়ি......এবং সিংমারিতে মোর্চা পার্টি অফিস এবং সংলগ্ন এলাকায় কোথায় কত পুলিশ মোতায়েন আছে, খতিয়ে দেখেন ৩ আইপিএস।

আগামী দিনে কোন পথে সমাধানসূত্র বেরোবে সেটাই দেখার। প্রশাসন ও মোর্চা যুযুধান দু’পক্ষ আদৌ কি আলোচনায় বসবে? সেদিকেই নজর সকলের।