স্বরাষ্ট্রসচিব অত্রি ভট্টাচার্য এই অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, বিশ্ববাংলা লোগো, ব্র্যান্ড রাজ্যের। ব্যক্তিগত কপিরাইট নেই।
মুকুল অবশ্য শুধু এখানেই থামেননি। তিনি বলেছেন, তৃণমূলের লোগো, লিফলেট, প্যামফ্লেট যেখানে ছাপা হয়...সেখানকার মালিক অভিষেক। তৃণমূল বলে জাগো বাংলা মুখপত্র। আসলে এটাও একটা কোম্পানি। মালিক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
পাল্টা জবাব দিয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। বলেছেন, মুকুল জানেন না, জাগো বাংলা কীভাবে লেখা হত! মমতা নিজের মাইনে দিতেন। আমার বাড়িতে লেখা হত। কীভাবে রেজিস্ট্রি কিছুই জানেন না। তরুণ প্রজন্মকে আনতে বারবার বাধা দিয়েছেন। এখন তার কারণ বোঝা গেল। জাগো বাংলা নিয়ে যা বলেছে প্রমাণ করতে পারলে পদ ছেড়ে দেব।
তাঁর আক্রমণের ধারা যে আগামী দিনেও অব্যাহত থাকবে, তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন মুকুল রায়।
যদিও, তৃণমূল এসবে কোনও গুরুত্বই দিতে নারাজ। পার্থ বলেছেন, সাদা কাগজ দেখিয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমাদের পাঁচটা ব্লক সভাপতি এরকম সভা করতে পারেন। অতীতে অনেক মানুষ গেছে। মানুষ আস্তাকুঁড়ে ফেলে দিয়েছে।
সব মিলিয়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর মুকুলের প্রথম সভা ঘিরে সরগরম রাজ্য রাজনীতি।