অর্থাত, যে আসনগুলিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে সেক্ষেত্রে ১৪ মে ভোটের ক্ষেত্রে বাধা রইল না। কিন্তু যে ৩৪ শতাংশ আসনে লড়াই হচ্ছে না, সেই আসনের ফলাফলে স্থগিতাদেশ দেওয়া হল।
ই-মনোনয়ন নিয়ে হাইকোর্টের রায়ের উপর স্থগিতাদেশ চেয়ে বুধবার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
মঙ্গলবার হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ ই-মেলের মাধ্যমে সময়ে জমা দেওয়া মনোনয়নকে বৈধ বলে জানিয়ে তা গ্রহণ করতে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে আদেশ দেয়। ওই রায় আসার পরেই কমিশন ইঙ্গিত দিয়েছিল রায়ের বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতে যাবে তারা। সেই মতো গতকাল শীর্ষ আদালতে স্পেশাল লিভ পিটিশন জমা দেয় রাজ্য নির্বাচন কমিশন।