Subrata Mukherjee Death News LIVE: চোখের জলে, গান স্যালুটে পঞ্চায়েতমন্ত্রীকে চিরবিদায়
Subrata Mukherjee Death News LIVE: উৎসবের রাতে নেমে এল অন্ধকার। এসএসকেএমে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু। আজ রাজ্য সরকারি দফতরে অর্ধনমিত থাকবে জাতীয় পতাকা।
বঙ্গ রাজনীতিতে ৫ দশকের বর্ণময় জীবনের অবসান। চোখের জলে, গান স্যালুটে পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে চিরবিদায়। কেওড়াতলা শ্মশানে শেষশ্রদ্ধা জানালেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। পিস ওয়ার্ল্ড থেকে এদিন সকালে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মরদেহ আনা হয় রবীন্দ্রসদনে।
শেষ যাত্রায় সামিল সুব্রত অনুরাগীরা
কেওড়াতলায় নিয়ে যাওয়া হল সুব্রত মুখোপাধ্য়ায়ের মরদেহ। সেখানে তাঁকে শেষশ্রদ্ধা জানানো হচ্ছে। দেওয়া হচ্ছে গান স্যালুট।
শেষযাত্রায় সুব্রত মুখোপাধ্যায়। মরদেহ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে কেওড়াতলায়। সেখানে রয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
সকাল ১০টা থেকে চার ঘণ্টা রবীন্দ্রসদনে শায়িত রাখার পর প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হল বিধানসভা ভবনে। সকাল থেকে প্রয়াত পঞ্চায়েতমন্ত্রীকে দেখতে উপচে পড়ে ভিড়। ভিড়ে সামিল ছিলেন রাজনীতিক থেকে সাধারণ মানুষ। ঘুরে যান সুব্রত ভট্টাচার্যর মতো প্রাক্তন ক্রীড়াবিদরা। এসেছিলেন সুব্রতর সঙ্গে অভিনয় করা চিত্রতারকা মুনমুন সেনও। শ্রদ্ধা জানিয়ে যান রাজ চক্রবর্তী, জুন মালিয়া, সায়ন্তিকারাও। এরপর বিধানসভায় রাজ্যের পঞ্চায়েতমন্ত্রীকে শেষশ্রদ্ধা জানান রাজ্যপাল, বিধানসভার অধ্যক্ষ, শাসক ও বিরোধী দলের নেতারা। তারপর সেখান থেকে দেহ নিয়ে যাওয়া হয় বালিগঞ্জের বাড়িতে। কেওড়াতলা শ্মশানে হবে শেষকৃত্য।
বিধানসভার বাইরে ও ভিতরে বহুবার কথা হয়েছে। ওঁর অভিজ্ঞতা এক মূল্যবান বিষয়। সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ সূর্যকান্ত মিশ্রর
মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় জন্মস্থান পূর্ব বর্ধমানের নাদন ঘাটের ন-পাড়া গ্রামে। বাবা অশোক নাথ মুখোপাধ্যায় ছিলেন নাদন ঘাটের একটি স্কুলের শিক্ষক। সুব্রত মুখোপাধ্যায় সেখানে ক্লাস ফোর পর্যন্ত পড়াশোনা করেন তার পর চলে যান বজবজে। তার পৈতৃক ভিটেতে গিয়ে আজ শ্রদ্ধা জানান রাজ্যের আরও এক মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ। সুব্রত মুখোপাধ্যায় গ্রামের ছোটবেলাকার বন্ধুরাও মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় তাদের বন্ধুকে।
শেষযাত্রায় সুব্রত মুখোপাধ্যায়। মরদেহ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে কেওড়াতলায়। সেখানে দেওয়া হবে গান স্যালুট। শেষযাত্রায় সামিল সুব্রত-অনুগামীরা। রয়েছেন ফিরহাদ, অরূপ, চন্দ্রিমারা..
সুব্রত’দাই ছিলেন আমাদের উত্তমকুমার, বললেন ফিরহাদ। শেষশ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন সুব্রত বক্সী। রাজনীতীর শিক্ষক ছিলেন, প্রতিক্রিয়া পার্থ, মদনের।
সকাল থেকে প্রয়াত পঞ্চায়েতমন্ত্রীকে দেখতে উপচে পড়ল ভিড়। ভিড়ে সামিল ছিলেন রাজনীতিক থেকে সাধারণ মানুষ। ঘুরে যান সুব্রত ভট্টাচার্যর মতো প্রাক্তন ক্রীড়াবিদরা। এসেছিলেন সুব্রতর সঙ্গে অভিনয় করা চিত্রতারকা মুনমুন সেনও। শ্রদ্ধা জানিয়ে যান রাজ চক্রবর্তী, জুন মালিয়া, সায়ন্তিকারাও। এরপর বিধানসভায় রাজ্যের পঞ্চায়েতমন্ত্রীকে শেষশ্রদ্ধা জানান রাজ্যপাল, বিধানসভার অধ্যক্ষ, শাসক ও বিরোধী দলের নেতারা। তারপর সেখান থেকে দেহ নিয়ে যাওয়া হয় বালিগঞ্জের বাড়িতে। কেওড়াতলা শ্মশানে হবে শেষকৃত্য।
দলমত নির্বিশেষে সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে শেষশ্রদ্ধা। বিধানসভায় শ্রদ্ধা জানালেন রাজ্যপাল, স্পিকার, শাসক ও বিরোধী নেতৃত্ব
শেষবারের মতো প্রয়াত পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মরদেহ পৌঁছল একডালিয়ার বাড়িতে। প্রয়াত নেতাকে শেষশ্রদ্ধা জানাতে ভিড় প্রচুর মানুষের।
শেষযাত্রায় প্রয়াত পঞ্চায়েতমন্ত্রী। বিধানসভা থেকে বাড়ির পথে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মরদেহ। এরপর কেওড়াতলা শ্মশানে হবে শেষকৃত্য।
বিধানসভা ভবনে প্রয়াত পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে শ্রদ্ধা জানালেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। উপস্থিত রয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী ও বিধায়করা। রয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
বিধানসভায় নিয়ে আসা হল প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মরদেহ। এখানে আধঘণ্টা শায়িত থাকবে মরদেহ
বিধানসভা ভবনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে প্রয়াত পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মরদেহ। সেখানে আধঘণ্টা রাখা হবে দেহ।
পূর্ব বর্ধমানের নাদনঘাটের ন’পাড়ার একটি স্কুলে পড়াতেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের বাবা অশোকনাথ মুখোপাধ্যায়। ওই স্কুলে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছিলেন প্রয়াত মন্ত্রী। নাদনঘাটের যে বাড়িতে সেই সময় থাকতেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের পরিবার, আজ সেখানে গিয়ে শ্রদ্ধা জানান ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ। স্কুলের সহপাঠীদের অনেকে সেখানে প্রয়াত পঞ্চায়েতমন্ত্রীর ছবিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
সিঙ্গুরের প্রাক্তন বিধায়ক ও বিজেপি নেতা রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের স্মৃতিচারণায় উঠে এল প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের কথা। সিঙ্গুর আন্দোলনে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের সক্রিয় অংশগ্রহণের কথা স্মরণ করেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী
প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায় । ঝড়, জল, বৃষ্টি অথবা নির্বাচনী কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও রাত ৮টা সাড়ে ৮টার একডালিয়া এভারগ্রিন ক্লাবে একবার হলেও ঘুরে যেতেন। এটাই ছিল তাঁর অক্সিজেন নেওয়ার জায়গা। এটা নিজেই বলতেন তিনি। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার আগের দিনও রাত ১০টা পর্যন্ত এই ক্লাবেই ছিলেন। সুব্রত মুখোপাধ্যায় আর ক্লাবে আসবেন না। তাঁর চেয়ারে এখন শুধুই ছবি, স্মৃতিচারণা।
সুব্রত-শোকে বিহ্বল বাংলা। শূন্য বালিগঞ্জের বাড়ির বসার ঘর। নীরব একডালিয়ার কলতান। নাদনঘাটে পঞ্চায়েতমন্ত্রীর প্রাথমিক স্কুলেও শ্রদ্ধাজ্ঞাপন।
আমাকে সই তো সুব্রতদা করিয়েছিলেন। খারাপ ও ভাল সময়ে পাশে ছিলেন। এমন একটা মানুষ চলে যাবেন ভাবনার বাইরে। খুব খারাপ লাগছে। বেশিক্ষণ থাকতে পারলেন না। এত অনুপ্রেরণা কারও থেকে পাইনি। আমার খেলোয়াড়ি জীবন মানেই স্মৃতি। আমি ওনার বাড়ি যেতাম। দেখতে পারছিলাম না। খুব কষ্ট লাগছিল। প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে শেষশ্রদ্ধা জানিয়ে স্মৃতিচারণ সুব্রত ভট্টাচার্যের
রবীন্দ্র সদনে প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে শেষশ্রদ্ধা নিবেদন কংগ্রেস নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্যর। বললেন, মতবিরোধ হয়েছে, কিন্তু বন্ধুত্বে কখনও প্রভাব পড়তে দেননি সুব্রত।
রবীন্দ্র সদনে প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে শেষশ্রদ্ধা জানালেন দিলীপ ঘোষ, নিশীথ প্রামানিক। দিলীপ ঘোষ বললেন, অনেক কিছু শেখার ছিল সুব্রতদার কাছ থেকে।
হাসপাতালে ভর্তি হয়েও ছেদ পড়েনি সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের কর্মকাণ্ডে। উডবার্ন ওয়ার্ডে চেয়ারে বসেও করেছেন দফতরের ফাইলে সই। তারপরই হঠাৎ থেমে গেল সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের হৃদযন্ত্র। সমাপ্তি ঘটল এক কর্মময় জীবনের।
রবীন্দ্র সদনে প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে শ্রদ্ধা নিবেদন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তীর। বললেন, সুব্রত মুখোপাধ্যায় ছিলেন রাজনীতির বর্ণময় চরিত্র। রসবোধ সম্পন্ন নেতা ছিলেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়, স্মৃতিচারণায় সুজন।
রাত পোহালেই ভাইফোঁটা। কিন্তু এবার তাতে পূর্ণচ্ছেদ। নাড়ু খেতে চেয়েছিলেন বোনের কাছে। খাওয়ার কথা ছিল ভাইফোঁটার দিনই। রাখা আছে সেই নাড়ু, শুধু দাদা আর নেই।অভিভাবক দাদাকে হারিয়ে শোক-বিহ্বল সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের বোনেরা।
রবীন্দ্র সদনে প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন নেতা-নেত্রীরা। রয়েছেন তৃণমূল নেতৃবৃন্দ। শ্রদ্ধা জানিয়ে স্মৃতিচারণ বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্যর।
উৎসবের রাতে বঙ্গ রাজনীতির নক্ষত্রের জীবনাবসান। প্রয়াত পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। কালীপুজোর দিন, এত আলোর দিনে, এত বড় অন্ধকার নেমে আসবে ভাবতেই পারিনি। সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ব্যক্তি সুব্রতর স্মৃতিচারণায় শাসক থেকে বিরোধী দলের নেতা-নেত্রীরা।
রবীন্দ্র সদনে পৌঁছল সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের দেহ। তাঁর দেহ শায়িত রয়েছে রবীন্দ্র সদন।
পিস ওয়ার্ল্ড থেকে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের দেহ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে রবীন্দ্র সদনে। দুপুর দুটো পর্যন্ত সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য প্রয়াত নেতার দেহ শায়িত থাকবে রবীন্দ্র সদনে।
প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়। সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টো পর্যন্ত রবীন্দ্র সদনে শায়িত থাকবে পঞ্চায়েতমন্ত্রীর মরদেহ। তারপর দেহ নিয়ে যাওয়া হবে বালিগঞ্জের বাড়িতে।
প্রেক্ষাপট
কলকাতা : আলোর উত্সবের রাতেই বাংলার রাজনীতিতে অন্ধকার। প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্যায়। গতকাল রাত ৯টা ২২-এ এসএসকেএম হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। রাতে পার্ক সার্কাসের পিস ওয়াল্ডে রাখা হয় সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মৃতদেহ। আজ সকাল ১০টা নাগাদ সেখান থেকে দেহ নিয়ে যাওয়া হবে রবীন্দ্র সদনে। সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টো, রবীন্দ্রসদনে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য রাখা থাকবে মরদেহ। দুপুর ২টোয় রবীন্দ্রসদন থেকে গন্তব্য বিধানসভা। প্রয়াত নেতার মৃতদেহ বিধানসভা থেকে নিয়ে যাওয়া হবে বালিগঞ্জের বাড়িতে। এরপর কেওড়াতলা শ্মশানে হবে শেষকৃত্য।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -