তদন্তকারীরা নিশ্চিত, ওই তৃণমূল নেতাই দুষ্কৃতীদের টার্গেট ছিলেন। স্থানীয় রেললাইনের পাশে পড়ে থাকা একটি কালো ব্যাগ থেকে উদ্ধার হয়েছে ধারালো অস্ত্র। এছাড়া পাওয়া গিয়েছে দোনলা বন্দুক ও গুলি।
দুষ্কৃতীরা খুনের পর রেললাইনের দিকে গিয়েছিল এ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেলেও তারা শেষপর্যন্ত কীভাবে চম্পট দেয়, তা নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে।
তৃণমূল অভিযোগ করেছে, এই খুনে বিজেপি-সিপিএমের চক্রান্ত রয়েছে। যদিও দুটি দলই অস্বীকার করেছে অভিযোগ। সিআইডিকে এই খুনের তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় পুলিশের হাতে নয়া তথ্য উঠে এসেছে। তারা জানতে পেরেছে, খুনের আগে এলাকা রেকি করে দুষ্কৃতীরা।