WB Corona LIVE Updates: লাগামছাড়া সংক্রমণ, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা মার্কিন প্রেসিডেন্টের
West Bengal Covid 19 2nd Wave LIVE Updates: বৈঠকে রয়েছেন স্বাস্থ্যসচিব ও মুখ্যসচিবও
ভারতের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের।
এবার লকডাউনের পথে পঞ্জাব। প্রতিদিন সন্ধে ৬টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত জারি থাকবে নাইট কার্ফু। পাশাপাশি সপ্তাহান্তে অর্থাৎ শুক্রবার সন্ধে ৬টা থেকে সোমবার ভোর ৫টা পর্যন্ত লকডাউন থাকবে।
রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হলেন ১৫ হাজার ৯৯২ জন। রেকর্ড গড়ল দৈনিক মৃ্ত্যুর সংখ্যাও। এরাজ্যে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৬৮ জনের।
এবার বাড়িতেও মাস্ক পরে থাকার পরামর্শ স্বাস্থ্যমন্ত্রকের। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামলাতে পরামর্শ স্বাস্থ্যমন্ত্রকের। একজন সংক্রমিত একমাসে ৪০৬ জনকে আক্রান্ত করতে পারে। অক্সিজেন নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ। দেশে যথেষ্ট অক্সিজেন মজুত আছে বলে দাবি স্বাস্থ্যমন্ত্রকের। স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, অক্সিজেন পরিবহনের সমস্যা দ্রুত সমাধান করা হচ্ছে।
এবার ১৮ থেকে ৪৪ বয়সীদের বিনামূল্যে ভ্যাকসিন ঘোষণা করল কর্নাটক সরকার।
অক্সিজেন প্ল্যান্ট তৈরি করতে চেয়ে কেন্দ্রকে চিঠি রাজ্যের। ইতিমধ্যেই ৫টি প্ল্যান্টের অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্র।
নবান্নে কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক হচ্ছে। বৈঠকে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈঠকে রয়েছেন স্বাস্থ্যসচিব ও মুখ্যসচিবও। কোভিড মোকাবিলার পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।
‘সবাইকে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দিতে হবে। অনেক আলোচনা হয়েছে, আর কোনও কথা নয়। ভারতকে বিজেপি সিস্টেমের শিকার কোরো না’, করোনা নিয়ে মোদি সরকারকে আক্রমণে রাহুল গাঁধী।
অক্সিজেনের অভাবে মহারাষ্ট্রে ফের ৫ করোনা রোগীর মৃত্যু। ঠাণের বৈদান করোনা হাসপাতালে অক্সিজেনের সঙ্কট। বেশ কয়েকজন রোগীকে অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে করোনা রোগীর অস্বাভাবিক মৃত্যু। হাসপাতালের ওয়ার্ডের শৌচাগার থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত দেহ। বছর পঁচাত্তরের ওই রোগীর নাম কালাচাঁদ দাস। আত্মহত্যা বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের।>
আসেনি করোনা রিপোর্ট, ৩ দিন হাসপাতালে পড়ে রোগীর মৃতদেহ। শুক্রবার পোর্ট ট্রাস্ট হাসপাতালে ভর্তি হন এন্টালির প্রিয়ঙ্কা দে (৪৩)। শনিবার মৃত্যুর খবর জানায় হাসপাতাল, দাবি পরিবারের। অভিযোগ, ‘হাত-পা বেঁধে রেখে বিনা চিকিৎসায় ফেলে রাখা হয়। হাসপাতাল থেকে ফোনে জানায় রোগী, রয়েছে অডিও ক্লিপ।’, এখনও হাসপাতালে পড়ে মৃতদেহ, দাবি পরিবারের। হাসপাতালের তরফে এখনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি
দেশে প্রথমবার সাড়ে ৩ লক্ষের গণ্ডি ছাড়াল করোনায় দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা। ফের দৈনিক সংক্রমণে বিশ্বে সর্বকালীন রেকর্ড গড়ল ভারত। দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাতেও রেকর্ড ভারতের। লাগাতার ২ দিন ধরে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা তিনহাজার ছুঁইছুঁই
বিশ্বে করোনায় এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৩১ লক্ষ ৫ হাজার ৯৫৮ জনের। আক্রান্তের সংখ্যা ১৪ কোটি ৬৮ লক্ষ ৭ হাজার ৯০০।
এরই মধ্যে করোনাকে জয় করে সুস্থ হয়েছেন ৮ কোটি ৪৬ লক্ষ ২৬ হাজার ৫৩১ জন।
করোনা পরিস্থিতির জেরে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত কাল থেকে ২ সপ্তাহের জন্য বন্ধ থাকছে। ৯ মে পর্যন্ত যাতায়াত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তের কথা জানাল বাংলাদেশ ডেপুটি হাই কমিশন। এই মুহূর্তে যেসব বাংলাদেশিরা ভারতে আছেন, যাঁদের ভিসার মেয়াদ ফুরিয়ে এসেছে, তাঁরা দেশে ফিরতে চাইলে কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন। এক্ষেত্রে তাঁদের কলকাতার ডেপুটি হাই কমিশন অফিস থেকে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট নিতে হবে।
করোনা আক্রান্ত আরও এক প্রার্থী। এবার সংক্রমিত বরানগরের বিজেপি প্রার্থী পার্নো মিত্র। ট্যুইট করে নিজেই জানালেন অসুস্থতার কথা। রাজ্যের একাধিক প্রার্থী করোনা আক্রান্ত হন। এর মধ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে সামশেরগঞ্জের কংগ্রেস প্রার্থী রেজাউল হক, জঙ্গিপুরের আরএসপি প্রার্থী প্রদীপ নন্দী ও খড়দার তৃণমূল প্রার্থী কাজল সিন্হার।
প্রেক্ষাপট
ভয়ের কারণ কোভিড! দেশজুড়ে হাহাকার! প্রতিদিন হাজার হাজার সহ নাগরিকদের হারাচ্ছি আমরা! স্বজনহারার কান্নায় ভারী হচ্ছে বাতাস!
দৈনিক করোনা আক্রান্তের নিরিখে শনিবার ভয়ের রেকর্ড তৈরি হয়েছে বাংলায়! স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান বলছে, রাজ্যে একদিনেই করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১৪ হাজার ২৮১ জন।
গত ৬ দিনে সর্বোচ্চ সংক্রমণ একদিনে। সংখ্যাটা গত সোমবার থেকে ৮ হাজার থেকে বাড়তে বাড়তে সপ্তাহান্তে ১৪ হাজারে পৌঁছেছে!
একদিনে মৃত্যুর নিরিখেও উদ্বেগের ছবি। স্বাস্থ্য দফতরের শনিবারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, রাজ্যে একদিনে ৫৯ জন কোভিড আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে।
গত ৬ দিনের নিরিখে যা সর্বোচ্চ! উদ্বেগ বাড়াচ্ছে কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনার পরিস্থিতি। স্বাস্থ্য দফতরের শনিবারের বুলেটিন অনুযায়ী,
কলকাতায় একদিনে আক্রান্ত ২ হাজার ৯৭০ জন। মৃত্যু হয়েছে ২০ জনের। উত্তর ২৪ পরগনায় একদিনে আক্রান্ত ২ হাজার ৮২১ জন। মৃত্যু হয়েছে ১২ জনের!
সবমিলিয়ে রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা, ৭ লক্ষ ২৮ হাজার ৬১ জন। এখনও অবধি ১০ হাজার ৮৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে রাজ্যে।
সুস্থতার হার ৮৭ দশমিক ৩৩ শতাংশে। শোচনীয় এই পরিস্থিতির মধ্যে করোনা চিকিৎসায় নতুন গাইডলাইন প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য দফতর।
তাতে বলা হয়েছে,পজিটিভ রোগীর শরীরে যদি অক্সিজেনের মাত্রা ৯৫ শতাংশের নীচে নেমে যায়, ফুসফুসের অবস্থা-র অবনতি ঘটে, তবেই সেই রোগীকে রেমডেসিভির দেওয়া যাবে।
শরীরে করোনার উপসর্গ থাকলে, ৫ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত রেমডেসিভির প্রয়োগ করা যাবে। উপসর্গ থাকলেই রেমডেসিভির দেওয়া যাবে, এমন নয়। কেস টু কেস বিচার করতে হবে।
নার্সিংহোম বা হাসপাতাল থেকে রোগীকে প্রেসক্রিপশন দিয়ে রেমডেসিভির কিনে আনতে বলা যাবে না। হাসপাতালকেই রেমডিসিভিরের বন্দোবস্ত করতে হবে।
আর খোলা বাজারে নয়, স্রেফ হাসপাতালেই পাওয়া যাবে রেমডেসিভির প্রেসক্রিপশন দেখে রেমডেসিভির বিক্রি করতে পারবে না ওষুধের দোকানগুলি।
স্বাস্থ্য দফতর গাইডলাইন দিয়ে জানিয়েছে, অক্সিজেনের প্রয়োজন নেই - এমন মৃদু উপসর্গযুক্ত রোগীকে হাসপাতাল নয়, পাঠাতে হবে সেফ হোম বা হোম আইসোলেশনে।
ষাটোর্ধ্বদের কোমর্বিডিটি থাকলে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা হবে। সেফ হোমে রাখার ১০ দিন পরে ছাড়া হবে রোগীকে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -