সেখানে উল্লেখ ছিল, বিক্রির এই টাকা খরচ হবে কোভিড-১৯ ঠেকানোর কাজে। এই টাকায় কেনা হবে চিকিৎসার সরঞ্জাম ও ওষুধ। কী লেখাছিল বিক্রির বিজ্ঞপ্তিতে?
“ হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য পরিষেবার জন্য জরুরি ভিত্তিতে বিক্রি আছে ‘স্ট্যাচু অফ ইউনিটি।’ ’’
খবরটি স্থানীয় এক সংবাদপত্রে প্রকাশিত হওয়ার পরই চোখে পড়ে স্ট্যাচু—কর্তৃপক্ষের। তারপর পুলিশকে ওই অজানা ব্যক্তির বিরুদ্ধে এফআইআর করার আর্জি জানানো হয়। তারপরই সাইট থেকে বিজ্ঞাপনটি সরিয়ে নেওয়া হয়।
কর্তৃপক্ষের তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, অজ্ঞাতপরিচয় কোনও ব্যক্তি সরকারের মানহানি করার অসৎ উদ্দেশ্যেই এই কাজ করেছে। সেই সঙ্গে না দেখেশুনে হুবহু ওই বিজ্ঞাপন প্রকাশ করায় ওএলএক্স কর্তৃপক্ষেরও নিন্দা করা হয়েছে।
ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫০৫ (গুজব ছড়ানো) সহ বিভিন্ন ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। অজানা ব্যক্তির খোঁজে তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ।
করোনা পরিস্থিতিতে গুজরাতের অন্যতম এই দ্রষ্টব্য ১৭ মার্চ থেকে ট্যুরিস্টদের জন্য বন্ধ।