বাজেয়াপ্ত মদ থানা থেকে চুরি করল পুলিশই!
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
07 May 2020 03:08 PM (IST)
লকডাউন চলাকালীন মদের দোকান খোলায় বেশ কিছু জায়গা থেকে মদের বোতল বাজেয়াপ্ত করা হয়। সেই বোতল রাখা হয়েছিল পুলিশ স্টেশনে। অভিযোগ, লোভ সামলাতে না পেরে গাড়িরচালকের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে ৬৯টি মদের বোতল চুরি করেন ওই কনস্টেবল।
NEXT
PREV
হায়দরাবাদ: একেই বলে সর্ষের মধ্যে ভূত। থানাতে রাখা বাজেয়াপ্ত করা মদের বোতল চুরির অভিযোগে ধরা পড়লেন করিমনগর থানার এক পুলিশ কনস্টেবল। দু-দুটি পুলিশ থানা থেকে মোট ৬৯ টি মদের বোতল চুরি করার অভিযোগ উঠেছে ওই পুলিশ ও তার গাড়ির ড্রাইভারের বিরুদ্ধে।
লকডাউন চলাকালীন মদের দোকান খোলায় বেশ কিছু জায়গা থেকে মদের বোতল বাজেয়াপ্ত করা হয়। সেই বোতল রাখা হয়েছিল পুলিশ স্টেশনে। অভিযোগ, লোভ সামলাতে না পেরে গাড়িরচালকের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে ৬৯টি মদের বোতল চুরি করেন ওই কনস্টেবল।
গত ৪ মে থানার উচ্চপদস্থ কর্মীরা খেয়াল করেন, কিছু বোতল খোয়া গিয়েছে। সর্বসমক্ষে বিষয়টি না এনেই তলায়-তলায় তদন্ত চালানো হয়। মাত্র ৪ ঘণ্টার মধ্যেই রহস্যের পর্দাফাঁস হয়ে যায়। চুরির দায়ে ধরা পড়েন ওই পুলিশ কনস্টেবল ও গাড়ির চালক।
সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করে কনস্টেবল অরুণ ও ড্রাইভার রানার হাবভাব সন্দেহজনক মনে হয়। তারপরই ড্রাইভারকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তাঁরা। প্রশ্নের মুখে জেরবার হয়ে চুরির কথা স্বীকার করেন তিনি। নাম উঠে আসে কনস্টেবলেরও।
জানা গেছে, চুরি করা মদের বোতল নিজের পরিচিতদের মধ্যে বিলি করেছেন অভিযুক্ত। কিছু পাচারও হয়ে থাকতে পারে।
দুই অভিযুক্তর বিরুদ্ধেই উপযুক্ত ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।
হায়দরাবাদ: একেই বলে সর্ষের মধ্যে ভূত। থানাতে রাখা বাজেয়াপ্ত করা মদের বোতল চুরির অভিযোগে ধরা পড়লেন করিমনগর থানার এক পুলিশ কনস্টেবল। দু-দুটি পুলিশ থানা থেকে মোট ৬৯ টি মদের বোতল চুরি করার অভিযোগ উঠেছে ওই পুলিশ ও তার গাড়ির ড্রাইভারের বিরুদ্ধে।
লকডাউন চলাকালীন মদের দোকান খোলায় বেশ কিছু জায়গা থেকে মদের বোতল বাজেয়াপ্ত করা হয়। সেই বোতল রাখা হয়েছিল পুলিশ স্টেশনে। অভিযোগ, লোভ সামলাতে না পেরে গাড়িরচালকের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে ৬৯টি মদের বোতল চুরি করেন ওই কনস্টেবল।
গত ৪ মে থানার উচ্চপদস্থ কর্মীরা খেয়াল করেন, কিছু বোতল খোয়া গিয়েছে। সর্বসমক্ষে বিষয়টি না এনেই তলায়-তলায় তদন্ত চালানো হয়। মাত্র ৪ ঘণ্টার মধ্যেই রহস্যের পর্দাফাঁস হয়ে যায়। চুরির দায়ে ধরা পড়েন ওই পুলিশ কনস্টেবল ও গাড়ির চালক।
সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করে কনস্টেবল অরুণ ও ড্রাইভার রানার হাবভাব সন্দেহজনক মনে হয়। তারপরই ড্রাইভারকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তাঁরা। প্রশ্নের মুখে জেরবার হয়ে চুরির কথা স্বীকার করেন তিনি। নাম উঠে আসে কনস্টেবলেরও।
জানা গেছে, চুরি করা মদের বোতল নিজের পরিচিতদের মধ্যে বিলি করেছেন অভিযুক্ত। কিছু পাচারও হয়ে থাকতে পারে।
দুই অভিযুক্তর বিরুদ্ধেই উপযুক্ত ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -