টুইট করে ডঃ হর্ষবর্ধন লেখেন, “হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আমার মায়ের মৃত্যু হয়েছে। পূজনীয় মাতাজির ইচ্ছা অনুসারে তাঁর মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই দিল্লির এইমসে ওঁর চক্ষু দান করা হয়েছে। আজ দুপুর তিনটেয় আমি তাঁর পার্থিব শরীর মৌলানা আজাদ মেডিকেল কলেজকে দান করব। তাঁর দেহদান আমাদের সবাইকে সবসময় সমাজের জন্য বাঁচার প্রেরণা দেবে।”
অপর একটি ট্যুইটে ডঃ হর্ষবর্ধনের সংযোজন, ”সকলকে অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে পৃথিবী আমার সবথেকে প্রিয় মানুষ, আমার মা চিরবিদায় নিয়েছেন। ওঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। আজ সকালেই উনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন…।. আমার পথ প্রদর্শক চলে যাওয়ার পর আমার জীবনে নিঃসন্দেহ এমন এক গভীর শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে যা কখনও ভরাট হওয়া সম্ভব নয়। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করছি।” সোশ্যাল মিডিয়ায় ডঃ হর্ষবর্ধনকে সমবেদনা জানিয়েছেন বহু মানুষ। তাঁর মায়ের চক্ষু ও দেহদানের সিদ্ধান্তের ভূয়সী প্রশংসা করে তাঁর আত্মার চিরশান্তি কামনা করেছেন রাজনীতিক থেকে সাধারণ মানুষ।